অত্যাধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
মুম্বইয়ের কোনও বাসিন্দা করোনা আক্রান্ত হলে তাঁর চিকিৎসা বা পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের আইসোলেশনের জন্য বৃহন্মুম্বই পুরসভার দিকে তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে। পুরকর্মীরা খবর পাওয়ার পর তাঁদের নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করছেন। কিন্তু যতক্ষণে পুরসভায় খবর যাচ্ছে, ততক্ষণে হয় আক্রান্তদের অবস্থার অবনতি হচ্ছে, নয়তো বাড়ির অন্যান্য সদস্যরা সংক্রামিত হয়ে পড়ছেন। এই অবস্থায় মুম্বইবাসী ট্যুইটারকে অস্ত্র করেছেন। ট্যুইটারে লেখা মাত্র সেই সমস্যার কথা পুরসভায় পৌঁছে
যাচ্ছে। এবং নির্দিষ্ট ঠিকানায় গিয়ে পুরকর্মীরা তাঁদের উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করছেন।
গত ২০ মে এক ট্যুইটার ব্যবহারকারী লেখেন, ‘কান্দিভালি এলাকার বিমালাদেবী বিশ্বকর্মা (৬০) নামে এক বৃদ্ধ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। পুরসভার আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা বলেছেন বেড খালি নেই। দয়া করে সাহায্য করুন, আক্রান্ত ব্যক্তি আমার বন্ধুর মা।’ এই ট্যুইটের দু’দিন পর ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান পুরকর্মীরা। এই ধরনের সমস্যা মেটাতে রাজ্যের মন্ত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী-পুত্র আদিত্য থ্যাকারে করোনা মোকাবিলায় গঠিত স্বাস্থ্যবিষয়ক কমিটির প্রধান অমিয় ঘোলেকে হস্তক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু কেন সরকারি সুবিধা পেতে ট্যুইটারকে অস্ত্র করতে হচ্ছে? জবাবে আদিত্য থ্যাকারে বলেছেন, এই সমস্ত ব্যক্তিদের বেশিরভাগের সঙ্গেই পুর-আধিকারিকরা যোগাযোগ করেছেন। কিন্তু তাঁরা অযথা আতঙ্কে ভুগছেন। যাঁরা প্রকৃতই সঙ্কটে রয়েছেন তাঁদের উদ্ধার করে চিকিৎসার বন্দোবস্ত করা হচ্ছে।