সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
অটলবিহারী বাজপেয়ির জমানা থেকে মোদি-যুগ। আরএসএসের উপস্থিতিতে কতটা বদল এসেছে? এই প্রশ্নের জবাবে নাড্ডা বলেন, ‘শুরুর দিকে আমাদের শক্তি কিছুটা কম ছিল। আরএসএসের প্রয়োজন পড়ত। আজ আমরা বড় হয়েছি। দল শক্তিশালী হয়েছে। তাই বিজেপি নিজেই নিজেকে চালায়। এটাই পার্থক্য।’ তাহলে আজকের বিজেপির কি আরএসএসকে আর প্রয়োজন আছে? বিজেপি সভাপতির উত্তর, ‘দেখুন, পার্টি এখন বড় হয়েছে। প্রত্যেকেই নিজস্ব ভূমিকা ও দায়িত্ব পেয়েছে। আরএসএস হল সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সংগঠন। প্রশ্নটা প্রয়োজন আছে কি নেই, তা নয়। আরএসএস মতাদর্শগত বিভাগ। তারা মর্তদর্শগতভাবে নিজেদের কাজ করে। আমরা আমাদের কাজ করি।’
মথুরা ও কাশীর বিতর্কিত স্থানে মন্দির নির্মাণের ইস্যুতে নাড্ডার দাবি, ‘এরকম কোনও ভাবনা, পরিকল্পনা বা আকাঙ্ক্ষা দলের নেই। এবিষয়ে কোনও আলোচনাও হয়নি। সংসদীয় বোর্ডে আলোচনার মাধ্যমে দলের ভাবনা নির্ধারিত হয়। পরে তা অনুমোদনের জন্য যায় দলের জাতীয় কাউন্সিলের কাছে। আমাদের দলে এটাই ব্যবস্থা।’ বিজেপি সভাপতির দাবি, ‘প্রধানমন্ত্রী মোদি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, দলকে গরিব, দলিত, মহিলা, যুব, কৃষক ও প্রান্তিক মানুষের প্রতি নজর দিতে হবে। সমাজের এইসব অংশকে শক্তিশালী করে তুলতে হবে আমাদের।’