কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
বারুইপুর পূর্ব বিধানসভা এলাকায় প্রচারের পর তিনি টালিগঞ্জ বিধানসভা এলাকার বিভিন্ন ওয়ার্ডে পথসভা করেন। অন্যদিকে, এদিন এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায় দুপুরে সোনারপুর দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের নির্বাচনী কার্যালয়ে মহিলাদের নিয়ে একটি সম্মেলনে যোগ দেন। তিনি বলেন, যাদবপুর লোকসভায় প্রায় ১০ লক্ষ মহিলা ভোটারের কাছে আমরা পৌঁছনোর চেষ্টা করছি। বিকেলেও তিনি সোনারপুরেই ছিলেন। সোনারপুর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রে বোড়াল বেলতলা থেকে লেকপল্লি পর্যন্ত জনসংযোগ করেন। টোটোতে ও হুড খোলা জিপে চেপে এলাকা পরিক্রমা করেন তিনি। আর এই কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টচার্য এদিন সকালে পঞ্চসায়র এলাকায় প্রচার করেন।
অন্যদিকে, কলকাতা দক্ষিণ কেন্দ্রের প্রচারও এদিন জমজমাট ছিল। এদিন ভবানীপুর বিধানসভার ৬৩ নম্বর ওয়ার্ডে প্রচার করেন এই কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী মালা রায়। এদিন মালাদেবীর সঙ্গে ছিলেন সুব্রত বক্সি সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। সন্ধ্যায় পথসভা থেকে মালাদেবী বলেন, প্রার্থী আমি ঠিকই। আমাদের আসল প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আমরা সকলে তাঁর জন্যই প্রচার করছি। একাধারে আমরা উন্নয়নের কর্মসূচি নিয়ে রাস্তায় আছি, আর একটা দল কিছু না করে রাস্তায় আছে। আর একটা দল বিধানসভায় না থেকে, পুরসভায় সামান্য থেকে লড়াই করছে। তারা তাঁদের লড়াই লড়ুক। আমরা ভোট চাইছি, কারণ সারা বছর সুখে-দুঃখে আমাদের জনপ্রতিনিধিরাই আপনাদের পাশে থাকেন। এদিকে, এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দেবশ্রী চৌধুরী এদিন সকালে ঢাকুরিয়ায় বিজেপির কার্যালয়ে সাধু-সন্তদের সঙ্গে আলাপ করেন। বিকেলে কসবা ও বালিগঞ্জ বিধানসভা এলাকায় জনসংযোগ করেন। সন্ধ্যায় পঞ্চান্নগ্রামে জনসভা করেন তিনি। তারপর ভবানীপুর বিধানসভা এলাকায় ফের জনসংযোগ করেন দেবশ্রীদেবী। এদিকে, এই কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিম এদিন বিকেল থেকে প্রচারে নামেন। বিকেলে চন্দ্র মণ্ডল লেনে প্রচার করে রাতে ঢাকুরিয়া, হুসেন শাহ পার্ক ও ৬৫ নম্বর ওয়ার্ডে জনসভায় যোগ দেন তিনি। -নিজস্ব চিত্র