সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
বিকেলের দিকে অজয়নগর থেকে সুকান্ত সেতু পর্যন্ত মিছিল করে বিজেপি। সুকান্ত সেতুর কাছেই জনসভা হয়। সেখান থেকে তেজস্বী সূর্য সংক্ষিপ্ত ভাষণ দেন। অসমের মুখ্যমন্ত্রীও উপস্থিত ছিলেন। যাদবপুরের বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের খানিক অক্সিজেন দিয়ে যান তেজস্বী। বলেন, ‘মিছিলে অনির্বাণবাবুকে যেভাবে মানুষ স্বাগত জানালেন, তা ৪ জুনের ফলাফলের ইঙ্গিত দেয়।’ প্রসঙ্গত, ইতিপূর্বে অনির্বাণবাবুর সমর্থনে প্রচার করে গিয়েছেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তিনি মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার দিন গড়িয়া থেকে মিছিল করেছিলেন।
সায়নী এদিন দুর্যোগের মধ্যে ভাঙড়ের ভগবানপুর অঞ্চলে প্রচার সারেন। তৃণমূলপ্রার্থীর প্রচার-গাড়ি যত এগিয়েছে, ততই বেড়েছে হাওয়ার গতি। ঝড় উঠলেও রাস্তার ধারে বহু উত্সাহী মানুষ সায়নীকে দেখার জন্য দাঁড়িয়ে ছিলেন। উৎসাহী মানুষ ও কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে দেখা করে প্রচার শেষ করে ভাঙ্গড় ছাড়েন তিনি। ভাঙড়ের শোনপুর বাজার সহ কয়েকটি পঞ্চায়েত এলাকা পরিক্রমা করেন সিপিএম প্রার্থী সৃজন ভট্টাচার্য। ভাঙড়ে সিপিএমের জন্য আইএসএফ কাঁটা এখনও বিদ্যমান। তাই তৃণমূল ও বিজেপিকে ভোট দিয়ে যাতে তৃণমূলের সুবিধা তাঁরা না করেন, সেই আর্জি আবারও এদিন প্রচারে রেখেছেন সৃজন। সন্ধ্যায় তিনি সোনারপুর উত্তর বিধানসভার বেশ কিছু এলাকায় জনসভায় অংশ নেন।