যে কোনও ব্যবসায় শুভ উন্নতি আর লাভ বৃদ্ধি। কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির সহায়তায় কর্মস্থলে জটিলতা মুক্তি। ... বিশদ
এদিন সকালে পোস্টারগুলি মানুষের নজরে আসতেই কানাকানি শুরু হয়ে যায়। সেগুলিতে লেখা ছিল, ‘দুর্গাপুজোর নাম করে মোনালিসা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তোলাবাজি মানছি না, মানব না।’ এ প্রসঙ্গে মোনালিসা বলেন, ভালো কাজ করতে গেলে এমনটাই হয়। ওই এলাকায় গাঁজার ঠেক বসত। দীর্ঘদিন ধরে অসামাজিক কাজকর্ম চলত। সেসব বন্ধ করিয়েছি। আগে ৯-এর পল্লির পুজো ছোট করে হতো। এবার তা বড় করে আয়োজনের ব্যবস্থা করেছি। সেই জন্য এদের গাত্রদাহ হয়েছে। তাঁর আরও অভিযোগ, কয়েকদিন আগে ৯-এর পল্লি পুজোর পোস্টার সরিয়ে দিয়েছিল স্থানীয় অন্য পুজো কমিটির লোকজন। দিন দু’য়েক আগে সেটি সরিয়ে ফের নিজেদের পোস্টার লাগান শ্রদ্ধানন্দ পার্ক ৯-এর পল্লির পুজো উদ্যোক্তারা। সেই ঘটনার ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই এমন পোস্টারে হইচই পড়ে গিয়েছে এলাকায়। কাউন্সিলারের দাবি, ওই পুজো কমিটি কিংবা এলাকার কিছু গাঁজাখোর দুষ্কৃতী এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত। প্রয়োজনে তিনি আইনি পদক্ষেপ করার ভাবনাচিন্তাও করছেন। চাঁদা নিয়ে তিনি বলেন, আমাদের একটা আদর্শ রয়েছে। ডোনেশন বা চাঁদা কার থেকে কত নেওয়া হয়েছে, সব কাগজ আমি দেখিয়ে দিতে পারি।