যে কোনও ব্যবসায় শুভ উন্নতি আর লাভ বৃদ্ধি। কোনও প্রভাবশালী ব্যক্তির সহায়তায় কর্মস্থলে জটিলতা মুক্তি। ... বিশদ
হুগলি জেলা পরিষদের সেচ কর্মাধ্যক্ষ মনোজ চক্রবর্তী বলেন, সেচদপ্তর ওই দু’টি খালের সংস্কারের জন্য ‘ওয়ার্ক অর্ডার’ দিয়েছে। পুজোর পরেই কাজ শুরু হবে। ছ’মাসের মধ্যে দু’টি খালের সংস্কার কাজ শেষ করার কথা বলা হয়েছে। শহর ও গ্রামাঞ্চল মিলিয়ে হুগলি জেলার বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষ এর ফলে উপকৃত হবে। জেলার একাধিক খালের উপরে নিকাশি ব্যবস্থা নির্ভরশীল। বৈদ্যবাটি ও ডানকুনির দু’টি খাল এই কারণে গুরুত্বপূর্ণ। এরমধ্যে ডানকুনি খাল প্রায় ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ। উত্তরপাড়া ও ডানকুনি পুরসভার নিকাশি সমস্যার অন্যতম কারণ ওই খালের নাব্যতা কমে যাওয়া।
অন্যদিকে, বৈদ্যবাটি খাল প্রায় সাড়ে ৬ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে রয়েছে। বৈদ্যবাটি সহ সংলগ্ন গ্রামীণ এলাকার নিকাশি ব্যবস্থা এই খালের উপর নির্ভরশীল। সেচদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, কেবল পলি তুলে ফেলা নয়, তা পাড়ে না জমিয়ে অন্যত্র ফেলে আসার কাজও করবে ঠিকাদার সংস্থা। পাশাপাশি খালের দু’পাড় বাঁধিয়ে বৃক্ষরোপণ ও সৌন্দর্যায়ন করা হবে।