বিদ্যার্থীদের মানসিক স্থিরতা রাখা দরকার। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। তবে নতুন বন্ধু লাভ হবে। সাবধানে পদক্ষেপ ... বিশদ
তিনি বলেন, শিবরাত্রি উপলক্ষে বিভিন্ন রকম কাহিনী কথিত আছে। জানা যায় দেবী পার্বতী শিবকে সন্তুষ্ট করার জন্য তপস্যা করেছিলেন। শিব চতুর্দশীর এই দিনেই মহাদেব তপস্যায় তুষ্ট হয়েছিলেন। অন্যদিকে, কথিত আছে এক ব্যাধ শিকার শেষে বাড়ি ফেরার পথে রাত হয়ে যাওয়ায় একটি বেলগাছে আশ্রয় নেয়। সেই রাত্রি ছিল শিবচতুর্দশী। বেল গাছের পাতা, শিকারের থেকে ঝরে পড়া জল, বেল গাছের নীচে থাকা শিবলিঙ্গের মাথায় পড়লে ব্যাধের শিবলোক প্রাপ্তি হয়। প্রত্যেকেই তাঁর মনস্কামনা পূরণ করার জন্য সারাদিন উপবাস থেকে শিবের মাথায় জল ঢালেন।
প্রথা অনুযায়ী মঠের মহারাজ পালকি করে মন্দিরে পুজো দিতে আসেন। শুক্রবার সারারাত মন্দির পুণ্যার্থীদের জন্য খোলা থাকে। প্রশাসনের পক্ষ থেকেও জল, আলো, স্বাস্থ্যসহ সমস্ত রকম ব্যবস্থা করা হয়। নাশকতা রুখতে প্রত্যেক পুণ্যার্থীকে মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে পরীক্ষা করা হয়। পুলিসের পক্ষ থেকে সিসি টিভির পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিস, মহিলা পুলিস সতর্ক ছিল।