সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
রোহিত সম্প্রতি বলেছিলেন, ‘ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়ম আমার পছন্দ নয়। এতে অলরাউন্ডার উঠে আসবে না। ক্রিকেট ১১ জনের খেলা। ১২ জনের নয়।’ চলতি আইপিএলে বেশিরভাগ ম্যাচেই ব্যাটাররা দাপট দেখিয়েছে। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ তো এই নিয়ম কাজে লাগিয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে ২৮৭ রানের রেকর্ড গড়ে ফেলে। পরিসংখ্যান বলছে, চলতি আইপিএলে এখনও পর্যন্ত ৮বার আড়াইশোর বেশি রান উঠেছে। বিরাটের কথায়, ‘বোলাররা প্রতিটি বলেই চার-ছয় খাওয়ার আশঙ্কা করছে। এমনটা আগে কখনও দেখিনি। ওরা ভেবে পারছে না কী করবে! আর সব দলে তো যশপ্রীত বুমরাহ বা রশিদ খানের মতো বোলার নেই। নিজের কথাই বলি। পাওয়ার প্লে’তে এবার দুশোর বেশি স্ট্রাইক রেটে খেলছি। আসলে আমি জানি, আট নম্বরে একজন ব্যাটার অপেক্ষা করছে। ব্যাট-বলের ভারসাম্য না থাকলে খেলার মজাটাই নষ্ট হয়ে যায়।’
সম্প্রতি বিসিসিআই সচিব জয় শাহও এই বিষয়ে মুখ খুলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নিয়ম এখন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর্যায়ে রয়েছে। ভারতীয় ক্রিকেটারদের বাড়তি সুযোগ করে দিতেই নাকি এটা চালু করা হয়েছে। এই নিয়ম আগামী দিনে রাখা হবে কিনা, টুর্নামেন্ট শেষে তা নিয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলির সঙ্গে আলোচনায় বসবে আইপিলের গর্ভর্নিং কাউন্সিল। এই প্রসঙ্গে কোহলির মন্তব্য, ‘বিসিসিআই সচিব বিষয়টির পর্যালোচনা করবেন বলেছেন। দেখা যাক, আগামী মরশুমে কিছু পরিবর্তন হয় কিনা। ব্যাটার হিসেবে এই নিয়ম আমার পছন্দ। কিন্তু সবদিক দিয়ে বিচার করলে বলব, শুধুমাত্র চার-ছায় মারাই ক্রিকেট নয়। ১৬০ রানের পুঁজি আগলে জয় তুলে আনার মধ্যেও আলাদা মজা রয়েছে।’