নতুন কোনও কর্ম পরিকল্পনায় সাফল্যের ইঙ্গিত। লটারি বা ফাটকায় প্রাপ্তি যোগ। খেলাধূলায় কৃতিত্ব। বাক্যে ও ... বিশদ
এদিকে, গিলক্রিস্টের ধারণা, আগামী বছর টি-২০ বিশ্বকাপের পর ভারত যখন অস্ট্রেলিয়ায় টেস্ট সিরিজ খেলবে তখন একটি ম্যাচ অন্তত দিন-রাতের হবে। মঙ্গলবার এই প্রসঙ্গে তাঁর মন্তব্য, ‘আমরা তো বিসিসিআই’কে ২০১৭ সালেই দিন-রাতের ক্রিকেট খেলতে বলেছিলাম। ওরা রাজি হয়নি। সীমিত ওভারের ক্রিকেটের জনপ্রিয়তার যুগে টেস্ট ক্রিকেটকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে আরও বেশি দিন-রাতের টেস্ট হওয়া উচিত। বোর্ডের সভাপতি হওয়ার পর সৌরভ গাঙ্গুলি সঠিক কাজ করেছে।’ গিলির মতে,‘ ভারতের মতো দেশ দিন-রাতের টেস্ট খেললে ব্যাপারটি অন্য মাত্রা পাবে। গোলাপি বলের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া ক্রিকেটারদের কাছে খুব একটা অসুবিধাজনক নয়। কালের নিয়মে ক্রিকেট অনেক পাল্টে গিয়েছে। বদলেছে ব্যাকরণও। তাই গোলাপি বলের ক্রিকেট নিশ্চয়ই অনুরাগীরা গ্রহণ করবেন। তবে ভারতে রাতের দিকে শিশির একটা ফ্যাক্টর।’
আইসিসি’র বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রশংসাও এদিন শোনা গিয়েছে গিলক্রিস্টের মুখে। তিনি বলেছেন,‘এটা খুবই ভালো উদ্যোগ। ২০২১ পর্যন্ত বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক সিরিজে ম্যাচের ফলের উপর নির্ভর করে দেওয়া হচ্ছে পয়েন্ট। ২০২১ সালে পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে থাকা দুই দেশ খেলবে ফাইনাল। এই প্রেক্ষাপটে দিন-রাতের টেস্ট হলে ব্যাপারটি আরও জমে যাবে। তিন টেস্টের সিরিজে কোনও দল প্রথম দুটি ম্যাচ জিতলেই সিরিজ আকর্ষণ হারাত। তৃতীয় টেস্টের কোনও গুরুত্ব থাকত না। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য এই রকম ক্ষেত্রেও ম্যাচের গুরুত্ব থাকছে। এটি খুবই ইতিবাচক দিক। তবে এটাও মনে রাখতে হবে ভারত-অস্ট্রেলিয়া কিংবা ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট সিরিজের জনপ্রিয়তাই আলাদা। এই দুটি সিরিজকে অনায়াসে ‘মার্কি’ তকমা দেওয়া যায়।’