গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
এখান থেকে প্রায় ১১ হাজার ভোটে লিড পেয়েছে তৃণমূল। তৃণমূল কংগ্রেসের ইন্দাস ব্লক সভাপতি শেখ হামিদ বলেন, আমি সর্বক্ষণ ইন্দাস ব্লক এলাকার মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি। বিরোধী দলের কর্মীরা বিপদে পড়লেও তাঁদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে কুণ্ঠাবোধ করি না। মুখ্যমন্ত্রীর জনমুখী প্রকল্পের কথা এলাকায় প্রচারে ভালো সাড়া পাওয়া গিয়েছিল। তখনই বোঝা গিয়েছিল ব্লক এলাকা থেকে দলকে লিড দিতে পারব।
এদিকে পরাজয়ের পর সুজাতা দলেরই নেতৃত্বের একাংশের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সাবোতাজের অভিযোগ এনেছেন। সাংগঠনিক জেলার সভাপতি বিক্রমজিৎ চট্টোপাধ্যায়, জেলার চেয়ারম্যান অলোক মুখোপাধ্যায়, কোতুলপুর ও বিষ্ণুপুরের বিধায়ক যথাক্রমে হরকালী প্রতিহার ও তন্ময় ঘোষ, জেলার সহ সভাপতি সুখেন বিদ এবং বাঁকুড়া জেলা পরিষদের পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ অর্চিতা বিদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সাবোতাজের অভিযোগ তোলেন। যদিও তাঁরা প্রত্যেকেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁদের দাবি, দলের প্রার্থীকে ভোটে জেতানোর জন্য তাঁরা সবরকমভাবে সাহায্য করেছেন। তারপরেও অভিযোগের আঙুল ওঠায় তাঁরা প্রত্যেকেই আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন।