সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্র জানা গিয়েছে, জখম পায়েলের বাবা কয়েক বছর আগে মারা গিয়েছেন। বর্তমানে মাকে নিয়ে আদ্রার ডিভিসি কলোনিতে বসবাস করেন। বর্তমানে তিনি রঘুনাথপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে কর্মরত রয়েছেন। সোমবার রাতে পায়েল বাড়িতে ছিলেন। সেইসময় ওই যুবক এসে তাঁকে ডাকে। পায়েল বাইরে বেরিয়ে আসে। অভিযোগ, সেইসময় ওই যুবক একটি রড নিয়ে তাঁকে আক্রমণ করে। আচমকা যুবতীর গলায় একটি রড ঢুকিয়ে দেয়। পায়েলের চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসেন। খবর পেয়ে তড়িঘড়ি ঘটনাস্থলে আসে আদ্রা থানার পুলিস। তারপরই পরিবারের লোকজন রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে রঘুনাথপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। বর্তমানে তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গিয়েছে।
তবে এভাবে পেশায় নার্স ওই যুবতীর উপর হামলায় এলাকার বাসিন্দারা হতবাক। বাসিন্দাদের দাবি, পায়েল অত্যন্ত সহজ-সরল মেয়ে। তবে কেন তাঁর উপর আক্রমণ করা হয়েছে তা নিয়ে সন্দিহান তাঁরা। এলাকার বাসিন্দারা ঘটনার তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। পুলিস জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি চলছে। এলাকার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে ঘটনার পিছনে কী কারণ রয়েছে তা এখনও জানা যায়নি।