সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
এদিকে, রাতারাতি উত্তমবাবুর পদে লোক নিয়োগের নেপথ্যে তৃণমূলের এক নেতার হাত রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। অনাময়ের বিক্ষোভ শেষে ওই তাঁকে খুঁজতে পরিবারের লোকজন বর্ধমানের সংস্কৃতি লোকমঞ্চে যান। সেখানে এদিন প্রশাসনিক বৈঠকে তিনি হাজির ছিলেন। সেই খবর পরিবারের লোকজনদের কাছে পৌঁছে যায়। তারপরই তাঁরা ওই নেতাকে ধরতে প্রেক্ষাগৃহে পৌঁছে যান। কিন্তু, বেগতিক বুঝে তিনি প্রেক্ষাগৃহ থেকে পিছনের দরজা দিয়ে চলে যান।
সেই সময় প্রেক্ষাগৃহ থেকে সামনের দিকে রাজ্যের মন্ত্রী তথা পূর্ব বর্ধমান জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি স্বপন দেবনাথ বের হচ্ছিলেন। তাঁর সামনে পরিবারের লোকজন এই বিষয়টি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। সেই সঙ্গে তাঁরা মন্ত্রীর কাছে মৃতের দাদাকে চাকরি দেওয়ারও দাবি জানান। তাঁরা মন্ত্রীর পায়েও পড়ে যান। মন্ত্রী বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।