বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দা পূর্ণিমা গড়াই, শম্পা গড়াই বলেন, আমাদের পাড়ার এক ব্যক্তি প্রতিদিন টাইমকলে জোর করে প্রথমে জল নেয়। নিজের মর্জিমতো সে বাড়ির ছোট-বড় সব পাত্র ভর্তি করার পর আমাদের কল ছাড়ে। ওই ট্যাপের উপর ২৫-৩০টি পরিবার নির্ভরশীল। তা নিয়ে বচসার জেরে ওই ব্যক্তি গত কয়েকদিন ধরে ট্যাপের মুখ বন্ধ করে রেখে দিয়েছে। মহিলাদের গালিগালাজ করছে। যে ট্যাপের মুখ খুলবে তাকে মারধর করবে বলে ওই ব্যক্তি শাসিয়েছে। তার দাদাগিরিতে অতিষ্ঠ হয়ে এদিন আমরা বিডিও-র দ্বারস্থ হই। আমরা শান্তিতে থাকতে চাই। তাই তার সঙ্গে বিবাদ করিনি। প্রশাসন ব্যবস্থা না নিলে আমরা আন্দোলনে নামব।
বিডিও শুভব্রত চক্রবর্তী বলেন, বাসিন্দাদের কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়ার পর আমি বিকেলে কেশিয়াকোল গ্রামে যাই। ট্যাপের মুখে নাট-বল্টু আঁটা ছিল। তা আমি খুলে দিয়েছি। ফের কেউ এ ধরনের ঘটনা ঘটালে আমরা কড়া ব্যবস্থা নেব।