গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
মৃতের বাবা ফনিস দাস বলেন, সকালে ছেলেকে পড়তে বসতে বলেছিলাম। এরপর কাজে চলে যাই। ঘণ্টাখানেক পর বাড়ি থেকে দাদা ফোন করে জানায় চন্দন আত্মহত্যা করেছে।
করণদিঘি থানার পুলিস মৃতদেহ উদ্ধার করে রায়গঞ্জ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে পাঠায়। আইসি সঞ্জয় ঘোষ জানিয়েছেন, ছাত্রমৃত্যুর ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। পরিবারের প্রাথমিক অনুমান, পড়াশোনার চাপেই আত্মহত্যা করে থাকতে পারে।