বিদ্যার্থীরা কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষার ভালো ফল করবে। বিবাহার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের কারও ... বিশদ
সোমবার শিলিগুড়িতে সাংবাদিক সম্মেলন করে মন্ত্রী গৌতমবাবু বলেন, প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরি করা হবে। সেইসঙ্গে মাটিগাড়ার করোনা হাসপাতালে যেহেতু রোগীর চাপ বাড়ছে, তাই আমরা সেখানে আরও ২০টি বেড বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কাওয়াখালির সারি হাসপাতালটিকে শিলিগুড়ির দ্বিতীয় কোভিড হাসপাতাল করা যায় কি না, তা নিয়ে স্বাস্থ্য দপ্তর এবং সংশ্লিষ্ট নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষের মধ্যে আলোচনা চলছে। জেলার পার্বত্য এলাকা ত্রিবেণীতে একটি কোভিড হাসপাতাল চালু করা হবে। পাশাপাশি নার্সিংহোমগুলির সঙ্গে জেলাশাসক আলোচনায় বসবেন। বেসরকারিভাবে চিকিৎসা প্রক্রিয়া চালু হলে যাঁরা চাইবেন, তাঁরা সেখানে সেই সুযোগ নিতে পারেন। সরকারি উদ্যোগেও করোনার চিকিৎসা চলবে।
আমরা মনে করি, নার্সিংহোমগুলিকে করোনা চিকিৎসা করার অনুমতি দেওয়া হলে অনেকেই ব্যক্তিগত খরচে বা বিমার মাধ্যমে চিকিৎসার সুযোগ নিতে পারবেন। কলকাতায় এই সুযোগ থাকলেও শিলিগুড়িতে তা এখানও সম্ভব হয়নি। আমি কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ার ওই দুই জেলার জেলাশাসকদের সঙ্গে সেখানে কোভিড হাসপাতাল চালু করা নিয়ে কথা বলেছি। আশা করছি, কোচবিহারে দিন কয়েকের মধ্যে কোভিড হাসপাতাল চালু হয়ে যাবে। আলিপুরদুয়ারেও শীঘ্রই চালু হয়ে যাবে। রবিবার ফেসবুক লাইভের পর এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে মন্ত্রী ফের একবার চিকিৎসকদের চেম্বারে রোগী দেখার আর্জি জানান। তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে বেসরকারি চিকিৎসকরা চেম্বারে রোগী না দেখায় সাধারণ মানুষ সমস্যায় পড়ছেন। চিকিৎসকদের পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে রোগী দেখা শুরু করা উচিত।