প্রণয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকবে। কারও কথায় মর্মাহত হতে হবে। ব্যবসায় শুরু করা যেতে পারে। কর্মে সুনাম ... বিশদ
সংবাদদাতা, আলিপুরদুয়ার: এক ধাবা মালিক গ্রেপ্তার হতেই ফালাকাটায় কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরিতে সব বাধা উধাও হয়ে গিয়েছে। এখন ফালাকাটায় প্রশাসনের নতুন নতুন কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরির কাজ মসৃণ গতিতে এগচ্ছে। প্রশাসনের দাবি, কড়া পদক্ষেপ নিতেই ফালাকাটায় কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরিতে এখন আর কোথাও কোনও বাধা নেই।
ফালাকাটার বিডিও সুপ্রতীক মজুমদার বলেন, কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরিতে বাধা দেওয়ার জন্য আমরা এক ধাবা মালিককের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ জানাই। পুলিস ওকে গ্রেপ্তার করে। ফলে ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করা নিয়ে যে বাধার মুখোমুখি আমাদের হতে হচ্ছিল তা এখন আর নেই। আমরা ব্লকে একপ্রকার বিনা বাধাতেই কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরি করতে পারছি। পুলিস জানিয়েছে, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওর বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট ধারায় মামলা চলছে।
ফালাকাটা ব্লক সদরের কাছে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের রেল ওভার ব্রিজ সংলগ্ন একটি ধাবায় সম্প্রতি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরিতে স্থানীয়দের নিয়ে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল ওই ধাবা মালিকের বিরুদ্ধে। তারপরেই ব্লক প্রশাসনের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস ওই ধাবা মালিককে গ্রেপ্তার করে। ব্লক প্রশাসন জানিয়েছে, ওই ধাবায় কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের পরিকাঠামো গড়ার কাজ শেষ হলে ৪০ জনকে রাখা যাবে।
ফালাকাটা-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তৃণমূল কংগ্রেসের অপর্ণা ভট্টাচার্য বলেন, সবাইকে বুঝতে হবে বিপর্যয়ের সময়ে প্রশাসনের কাজে বাধা দেওয়া উচিত নয়। ওই ধাবা মালিক তার ধাবাতে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরিতে প্রতিবাদ জানাতে দলবল নিয়ে পঞ্চায়েত অফিসে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন। তাই প্রশাসনের নির্দেশে পুলিস ওই ধাবা মালিককে পরে গ্রেপ্তার করে।
প্রসঙ্গত, এর আগে ব্লকের জটেশ্বর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের বৈকুণ্ঠপুরে একটি বেসরকারি বিএড কলেজে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরিতেও বাধা এসেছিল। কলেজ কর্তৃপক্ষ তাদের ভবনের চাবি না দেওয়ায় বিডিও নিজেই পুলিস ও একজন ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তালা ভেঙে কলেজ ভবনের দখল নিয়েছিলেন। বেগতিক দেখে পরে অবশ্য কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রশাসনকে ঘরের চাবি দিয়ে দেয়। বৈকুণ্ঠপুরে ওই বিএড কলেজের কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে ২০০ জনের থাকার জায়গা আছে। বর্তমানে সেখানে ২৬ জন কোয়ারেন্টাইনে আছেন।
এদিকে, ফালাকাটা-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের রাইচেঙ্গা হাইস্কুলেও প্রশাসনের উদ্যোগে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরি হয়েছে। প্রশাসন জানিয়েছে, রাইচেঙ্গা হাইস্কুলে ১৫০ জনকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা যাবে। সেখানে বর্তমানে ২৬ জনকে রাখা হয়েছে। যদিও রাইচেঙ্গা হাইস্কুলে শৌচাগার ও পরিস্রুত পানীয় জলের অব্যবস্থা নিয়ে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান অপর্ণাদেবী অবশ্য বলেন, পানীয় জল ও শৌচালয় সমস্যা মেটানো হচ্ছে।
ফালাকাটা ব্লকে সবচেয়ে বড় কোয়ারেন্টাইন সেন্টারটি তৈরি করা হয়েছে জটেশ্বর হাটে। প্রশাসন জানিয়েছে, এখানে ৩০০ জনের থাকার মতো জায়গা আছে। বর্তমানে সেখানে ১৯৮ জনকে রাখা হয়েছে। ধনীরামপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়তের বেগম রাবেয়া হাইস্কুলে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরির কাজ ধাবা কাণ্ডের পর মসৃণ গতিতে চলছে। মোট কথা একজন গ্রেপ্তার হওয়ায় ফালাকাটাতে প্রশাসনকে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরিতে আর বাধার মুখে পড়তে হচ্ছে না।
ফালাকাটার বিডিও সুপ্রতীক মজুমদার বলেন, কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরিতে বাধা দেওয়ার জন্য আমরা এক ধাবা মালিককের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ জানাই। পুলিস ওকে গ্রেপ্তার করে। ফলে ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় কোয়ারেন্টাইন সেন্টার করা নিয়ে যে বাধার মুখোমুখি আমাদের হতে হচ্ছিল তা এখন আর নেই। আমরা ব্লকে একপ্রকার বিনা বাধাতেই কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরি করতে পারছি। পুলিস জানিয়েছে, সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওর বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট ধারায় মামলা চলছে।
ফালাকাটা ব্লক সদরের কাছে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের রেল ওভার ব্রিজ সংলগ্ন একটি ধাবায় সম্প্রতি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরিতে স্থানীয়দের নিয়ে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল ওই ধাবা মালিকের বিরুদ্ধে। তারপরেই ব্লক প্রশাসনের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস ওই ধাবা মালিককে গ্রেপ্তার করে। ব্লক প্রশাসন জানিয়েছে, ওই ধাবায় কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের পরিকাঠামো গড়ার কাজ শেষ হলে ৪০ জনকে রাখা যাবে।
ফালাকাটা-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তৃণমূল কংগ্রেসের অপর্ণা ভট্টাচার্য বলেন, সবাইকে বুঝতে হবে বিপর্যয়ের সময়ে প্রশাসনের কাজে বাধা দেওয়া উচিত নয়। ওই ধাবা মালিক তার ধাবাতে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরিতে প্রতিবাদ জানাতে দলবল নিয়ে পঞ্চায়েত অফিসে বিক্ষোভ দেখিয়েছিলেন। তাই প্রশাসনের নির্দেশে পুলিস ওই ধাবা মালিককে পরে গ্রেপ্তার করে।
প্রসঙ্গত, এর আগে ব্লকের জটেশ্বর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের বৈকুণ্ঠপুরে একটি বেসরকারি বিএড কলেজে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরিতেও বাধা এসেছিল। কলেজ কর্তৃপক্ষ তাদের ভবনের চাবি না দেওয়ায় বিডিও নিজেই পুলিস ও একজন ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে তালা ভেঙে কলেজ ভবনের দখল নিয়েছিলেন। বেগতিক দেখে পরে অবশ্য কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রশাসনকে ঘরের চাবি দিয়ে দেয়। বৈকুণ্ঠপুরে ওই বিএড কলেজের কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে ২০০ জনের থাকার জায়গা আছে। বর্তমানে সেখানে ২৬ জন কোয়ারেন্টাইনে আছেন।
এদিকে, ফালাকাটা-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের রাইচেঙ্গা হাইস্কুলেও প্রশাসনের উদ্যোগে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরি হয়েছে। প্রশাসন জানিয়েছে, রাইচেঙ্গা হাইস্কুলে ১৫০ জনকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা যাবে। সেখানে বর্তমানে ২৬ জনকে রাখা হয়েছে। যদিও রাইচেঙ্গা হাইস্কুলে শৌচাগার ও পরিস্রুত পানীয় জলের অব্যবস্থা নিয়ে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান অপর্ণাদেবী অবশ্য বলেন, পানীয় জল ও শৌচালয় সমস্যা মেটানো হচ্ছে।
ফালাকাটা ব্লকে সবচেয়ে বড় কোয়ারেন্টাইন সেন্টারটি তৈরি করা হয়েছে জটেশ্বর হাটে। প্রশাসন জানিয়েছে, এখানে ৩০০ জনের থাকার মতো জায়গা আছে। বর্তমানে সেখানে ১৯৮ জনকে রাখা হয়েছে। ধনীরামপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়তের বেগম রাবেয়া হাইস্কুলে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরির কাজ ধাবা কাণ্ডের পর মসৃণ গতিতে চলছে। মোট কথা একজন গ্রেপ্তার হওয়ায় ফালাকাটাতে প্রশাসনকে কোয়ারেন্টাইন সেন্টার তৈরিতে আর বাধার মুখে পড়তে হচ্ছে না।
