ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় উন্নতি। বেচাকেনা আর উপার্জন বাড়বে। যে কোনও কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
জর্জিয়ার সঙ্গে দীর্ঘদিনের তিক্ত সম্পর্ক ভ্লাদিমির পুতিনের দেশের। ২০০৮ সালে ভয়াবহ যুদ্ধ হয়েছিল দুই দেশের মধ্যে। পরে ২০১৯ সালে জর্জিয়ার সঙ্গে সরসারি বিমান চলাচল বন্ধ করে দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। কিছুদিন আগেই সেই নিষেধাজ্ঞা তুলেছে রুশ প্রশাসন। এরপরেই দুই দেশের মধ্যে বিমান চলাচল শুরু হয়।
প্রশাসনের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছে। ইতিহাসের কথা মাথায় রেখে মস্কোর সঙ্গে ফের সম্পর্ক তৈরির তীব্র বিরোধীতা করেছেন স্থানীয়দের একাংশ। অনেকে আবার এর পক্ষে মত দিয়েছেন। রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক ঠিক করার মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছে জর্জিয়া। যার জেরে ইউক্রেন আক্রমণের পরেও রাশিয়ার উপর কোনওরকম নিষেধাজ্ঞা চাপায়নি সেদেশের প্রশাসন। অন্যদিকে, প্রেসিডেন্ট জোরাবিচভিলির পদটি আলংকারিক। সরকারের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক খুব একটা ভালো নয়। জোরাবিচভিলির আশঙ্কা, রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ হলে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সদস্য হওয়ার স্বপ্ন বাধাপ্রাপ্ত
হতে পারে।