সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
অন্যদিকে, ২০০৯ সাল থেকে এই তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের মানুষ অধিকারী পরিবারের সদস্যদেরই এমপি হিসেবে পেয়েছে। এবার কলকাতার এক অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে কতটা গ্রহণ করবেন স্থানীয় মানুষ, তা জানার জন্য ৪ জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে সকলকে। অন্যদিকে, জঙ্গলমহলের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র ঝাড়গ্রাম বিগত নির্বাচনে বিজেপি দখল করেছিল। কিন্তু দলের বিদায়ী সাংসদকে এবার টিকিট দেয়নি গেরুয়া পার্টি। প্রধানমন্ত্রীর সভার ঠিক আগেরদিন অভিমানী বিজেপি এমপি কুনার হেমব্রম তৃণমূলে যোগ দেন। পদ্মফুল ছেড়ে, সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকেই জোড়াফুল পতকা হাতে তুলে নেন কুনারবাবু। ঝাড়গ্রাম ভোটের আগের এই দলবদল বিজেপিকে কতটা ধাক্কা দেয়, সেটাই এখন দেখার।
রাজ্যে পরপর দু’দিন রাজনৈতিক কর্মসূচি থাকলে প্রধানমন্ত্রী সাধারণত কলকাতায় রাত্রিবাস করেন। মোদি আতিথিয়তা গ্রহণ করেন রাজভবনের। কিন্তু রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস সম্প্রতি একাধিক বিতর্কে জড়িয়েছেন। নবান্নের পর রাজভবনের সঙ্গে এবার সরাসরি সংঘাতে নেমেছে লালবাজার। শ্লীলতাহানিসহ একাধিক ঘটনায় রাজ্যপালের ঘনিষ্ঠ অফিসারদের তলব করেছে কলকাতা পুলিস।
অন্যদিকে, প্রত্যক্ষ সংঘাতের পথে এগতে চাইছে রাজভবনও। স্বভাবতই বাংলার সাংবিধানিক প্রধানের সঙ্গে রাজ্য সরকার এবং রাজ্যের শাসক দলের এই ধারাবাহিক দ্বন্দ্বের পরিস্থিতি ক্রমেই তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, তাই বিতর্ক এড়াতে রবিবার বাংলায় কর্মসূচি সেরে প্রধানমন্ত্রী দিল্লিই ফিরে যাবেন। আজ দিল্লি থেকে ঝাড়খণ্ড হয়ে ফের বঙ্গে আসবেন নরেন্দ্র মোদি।