অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
এদিকে তৃণমূল ভবনে সাংবাদিক বৈঠক করে সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার বলেছেন, ৩৪ বছরের বামফ্রন্ট সরকারের আমলে কোনও উন্নয়ন হয়নি। বামফ্রন্ট সরকারের সময়ে বেকারত্ব, পানীয় জলের দুরাবস্থা, শিক্ষার অধগতি, লোডশেডিংয়ের ঘটনা, দুর্নীতি সবাই জানে। পিছিয়ে পরা বাংলাকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন মমতা বন্দ্যাপাধ্যায়। রাজ্যের মানুষ উন্নয়নকে প্রত্যক্ষ করেছেন। তাই রাজ্যজুড়ে আওয়াজ উঠেছে, আমরা আছি দিদির সঙ্গে। পাল্টা তৃণমূলকে আক্রমণ করেছেন সিপিএমের পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী। তিনি বলেন, সরকারের টাকায় ভোটের প্রচার করছে তৃণমূল। সরকারি টাকা তৃণমূল নেতারা লুঠ করেছেন। সর্বত্র দুর্নীতি। আর পরিষেবা না পেলে অভিযোগ জানানোর জন্য বর্তমান সরকারের আমলে একটি আইন পাস করা হয়েছিল। কিন্তু তার কার্যকারিতা নিয়েও প্রশ্ন উঠে গিয়েছে।