কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন হাবড়ার কলতান সভাগৃহ ও দেশবন্ধু পার্কে দুঃস্থ শিশু ও মহিলাদের হাতে বস্ত্র তুলে দেন জ্যোতিপ্রিয়বাবু। কচি কাঁচাদের হাতে পুজোর নতুন জামা তুলে দেওয়ার পর তিনি বলেন, আদালতের রায়কে আমরা অক্ষরে অক্ষরে মান্যতা দেব। কিন্তু কারা কী উদ্দেশ্যে আদালতে জনস্বার্থ মামলা করতে গিয়েছিলেন? তাঁরা কি এবার বাঙালিদের শ্রেষ্ঠ উৎসব বন্ধ করে দিতে চেয়েছিলেন? ঠাকুর নিয়ে যেতে না পারায় আমেরিকা, ইংল্যান্ড সহ পৃথিবীর নানান প্রান্তে বাঙালিরা ঘট পুজো করছে। আপনি আমার অধিকার কেড়ে নিতে পারেন না। আমার ধর্ম নিয়ে কেউ খেলতে পারেনা। আমার ধর্মের উপর চরম আঘাত হেনেছে। আমি মনে করি, আমার অধিকার খর্ব করা হয়েছে। তাই আমি এবার পুষ্পাঞ্জলি দেব না। বাংলার মানুষ ওদের সঠিক সময়ে জবাব দেবে। যে দলের নেতারা জনস্বার্থ মামলা করলেন, তারাই বিভিন্ন বড় মণ্ডপের সামনে বড় বড় স্টল দিয়েছে। সেখানে কালমার্কস, মাও দে জং , লেনিন, স্ট্যালিন, হোচিমিন, চে গুয়েভারার বই বিক্রি করা হবে। কিন্তু ভারতীয় কোনও বামপন্থী নেতার বই বিক্রি করা হবে না। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর অর্থ সাহায্য দেওয়ায় পুজো কমিটিগুলি সঙ্কট থেকে বেরিয়ে এসেছে। তারা ওই টাকায় মাস্ক ও স্যানিটাইজার কিনবে। মুখ্যমন্ত্রীর এই উদ্যোগ দেখে ওরা ঈর্ষায় আদালতে গিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন বলে এই রাজ্যে দুর্গা পুজো হচ্ছে। তা না হলে উত্তরপ্রদেশ, অসম, ত্রিপুরার মতো এই রাজ্যেও পুজো হতো না।