কর্মপ্রার্থীদের কোনও সুখবর আসতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। গুপ্ত শত্রু থেকে সাবধান। নতুন কোনও প্রকল্পের ... বিশদ
চতুর্থীর দুপুর থেকে শহরের বিভিন্ন মার্কেটে যথেষ্ট ভিড় দেখা গিয়েছে। গড়িয়াহাট চত্বরের ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গিয়েছে, আদালতের রায় যাই হোক, ব্যবসায় চোখে পড়ার মতো কোনও পরিবর্তন দেখা যায়নি। বরং, শেষ মুহূর্তের কেনাকাটায় যথেষ্ট খুশি ব্যবসায়ীরা। হাইকোর্টের নির্দেশে পুজো মণ্ডপে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলেও চিন্তা বাড়াচ্ছে শহরবাসীর ‘পুজো প্ল্যানিং’। গড়িয়াহাটে কেনাকাটা করতে আসা সায়ন দস্তিদারের কথায়, ‘মণ্ডপ বন্ধ তো কী হয়েছে! খোলা রয়েছে শপিং মল, রেস্তরাঁ। সেখানে হবে পুজোর প্ল্যান।’ ফলে ষষ্ঠী থেকে দশমী পর্যন্ত দর্শনার্থীদের একাংশ যদি শপিং মল এবং রেস্তরাঁতে ভিড় জমায় সেক্ষেত্রে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখা রীতিমতো চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে। শহরের বিভিন্ন শপিং মল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, কোভিড নিয়মাবলি মেনেই শপিং মলে প্রবেশাধিকার মিলবে। মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। প্রবেশের সময় থার্মাল গান দিয়ে শরীরের তাপমাত্রা মাপা হবে এবং উপযুক্ত স্যানিটাইজেশনের ব্যবস্থা থাকছে।
চতুর্থীর বিকেল থেকে অনেকেই প্রতিমা দর্শনে বেরিয়ে পড়েছেন রাস্তায়। অনেকের মুখেই নেই মাস্ক। যত্রতত্র থুতু ফেলছেন। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে যানজট। চতুর্থীতে যানজট সামাল দিতে রীতিমতো হিমশিম খেয়েছে পুলিস। তীব্র যানজটে নাকাল হতে হয়েছে নিত্যযাত্রীদের। বাসে দেখা গিয়েছে বাদুড়ঝোলা ভিড়। ফলে শুধুমাত্র মণ্ডপে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি হলেও উৎসবের ‘প্রাইম টাইমে’ করোনা সংক্রমণ তাতে কতটা ঠেকানো যাবে তা নিয়ে সংশয়ে শহরবাসীর একাংশ।