কর্মপ্রার্থীদের কোনও চুক্তিবদ্ধ কাজে যুক্ত হবার যোগ আছে। ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। বিবাহের যোগাযোগ ... বিশদ
কিন্তু, কেন ওই অভিযুক্ত মামলা থেকে খালাস পেল? আদালত সূত্রের খবর, প্রথমত, যে মোবাইলটিতে ছবি তোলা হচ্ছিল বলে অভিযোগ, সেই মোবাইলটি যে ওই যুবকেরই, তা কোনওভাবে প্রমাণ করতে পারেনি সরকারপক্ষ। দ্বিতীয়ত, আটক মোবাইলটি অনেক দেরিতে ফরেনসিক সায়েন্স ল্যাবরেটরি (এফএসএল)-তে পাঠিয়েছিলেন ওই তদন্তকারী পুলিস অফিসার। তৃতীয়ত, মামলার অগ্রগতির সবিস্তার বর্ণনা কেস ডায়েরিতে নথিভুক্ত করেননি তিনি। চতুর্থত, উচ্চ আদালতের কড়া নির্দেশ রয়েছে, পকসো মামলায় দ্রুত চার্জশিট দিতে হবে। কিন্তু, তদন্তকারী অফিসার সেই পথে হাঁটেননি। তিনি অনেক দেরিতে চার্জশিট দেন। পঞ্চমত, ওই কিশোরী বিচারকের কাছে যে গোপন জবানবন্দি দিয়েছিল, তা নিয়েও ছিল নানা অসঙ্গতি। ষষ্ঠত, মেয়েটির মা মামলার অন্যতম সাক্ষী হলেও আদালতে তার দেওয়া সাক্ষ্য নিয়ে নানা বিভ্রান্তি ছিল। সব মিলিয়ে মামলাটি ঘিরে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়। এর সঙ্গে তদন্তকারী অফিসারের তদন্তের খামখেয়ালিপনার কারণে বিচারক এই মামলা থেকে অভিযুক্তকে খালাস করে দেয় বলে আদালত সূত্রের খবর। যদিও সরকারি আইনজীবী উত্তম ঘোষ মামলার রায় নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। অন্যদিকে, অভিযুক্ত যুবক বিজয় রায়ের আইনজীবী লাল্টু দে বলেন, আমার মক্কেলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ প্রমাণ করতে সরকারপক্ষ সব দিক দিয়ে ব্যর্থ হয়েছে। কোর্টের রায়ের আমরা খুশি।