সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক, কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার বা ... বিশদ
শুধু কাঁচা মাংসই নয়, হরিণঘাটার রেডি টু কুক সসেজ, নাগেট, পপকর্ন আর কাটলেটের চাহিদাও বেড়েছে এই সময়ে। সব মিলিয়ে করোনাপর্বে বাঙালির রসনা তৃপ্তির জন্য হিমশিম খেতে হচ্ছে সংস্থাকে। একসময়ে লোকসানে চলা হরিণঘাটা ফার্মকে স্বাবলম্বী করা কীভাবে সম্ভব, সে নিদানও দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই পথে চলেই আজকের এই সাফল্য, মানছেন লাইভস্টক কর্পোরেশনের আধিকারিক ও কর্মীরা।
সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টর গৌরীশঙ্কর কোনারের কথায়, কলকাতার সাতটি নিজস্ব বিপণি সহ রাজ্যের ২৭০টি আউটলেট থেকে সরবরাহ করা হচ্ছে মাংস সহ অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী। কলকাতা থেকে সোনারপুর, নিউ টাউন, হাওড়া পুর এলাকা এবং বারাসতের বিভিন্ন অংশে সংস্থার গাড়ি পৌঁছে যাচ্ছে সামগ্রী নিয়ে। সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে, মাংসের সরবরাহ অব্যাহত রাখতে হরিণঘাটা ইউনিটের সঙ্গেই মাংস কাটা হচ্ছে মেদিনীপুর, কৃষ্ণনগর, বর্ধমান এবং শিলিগুড়ির কাছে ফাঁসিদেওয়াতে। সকাল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত দুটো শিফটে চলছে মাংস কাটার কাজ। হরিণঘাটা থেকে প্রসেসড মাংস আসছে কলকাতার বেলগাছিয়ার সেন্ট্রাল স্টোরে। এখান থেকেই সরবরাহ করা হচ্ছে কলকাতা এবং আশপাশের এলাকায়। আর হরিণঘাটা থেকে মাংস সহ অন্য সামগ্রী যাচ্ছে নদীয়া ও মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন প্রান্তে। উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন অংশে সরবরাহ করা হচ্ছে ফাঁসিদেওয়া ইউনিট থেকে।