শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্ত শত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি, ২৯ নভেম্বর: সোনার অলঙ্কারে হলমার্ক এবার আবশ্যিক হচ্ছে। আজ এক সাংবদিক সম্মেলনে অত্যন্ত স্পষ্ট ভাষায় একথা জানিয়ে দিলেন কেন্দ্রীয় উপভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান। ২০২১ সালের ১৫ জানুয়ারির পর থেকে আর হলমার্কহীন সোনার অলঙ্কার বিক্রি করা যাবে না। নির্দেশ অমান্য করে যদি কোনও দোকানদার ধরা পড়েন তাহলে আইন মোতাবেক নূন্যতম এক লক্ষ টাকা আর্থিক জরিমানা অথবা এক বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে।
আর্থিক জরিমানার ক্ষেত্রে যে পরিমাণ হলমার্কহীন সোনার অলঙ্কার বিক্রেতার কাছে ধরা পড়বে, তার পাঁচগুন আর্থিক মূল্যও দিতে হতে পারে বলেও জানিয়ে দেন পাসোয়ান। তিনি জানান, হলমার্ক আবশ্যিক করতে ২০২০ সালের ১৫ জানুয়ারি বিজ্ঞপ্তি জারি হবে। তারপর বিক্রেতাকে এক বছর সময় দেওয়া হবে, যাতে সেই সময়ের মধ্যে স্টকে থাকা সোনার পুরনো অলঙ্কারে হলমার্ক লাগিয়ে নেওয়া হয়। ১৪, ১৮ এবং ২২ ক্যারাটের সোনার গয়নায় ওই হলমার্ক আবশ্যিক হবে।
সোনার গয়নার ক্ষেত্রে খাঁটি কি না, তা নিয়ে প্রায়শই গ্রাহকের মধ্যে সন্দেহ তৈরি হয়। বিক্রেতাদের দিকে তাঁদের অভিযোগ, যে ক্যারাট পরিমাণের দাম নেওয়া হয়েছে, তা দেওয়া হয়নি। তাই গ্রাহক ঠকানোর রাস্তা বন্ধ করতে সোনার গয়নায় হলমার্ক লাগানোর উদ্যোগ নেয় কেন্দ্র। ২০০০ সাল থেকেই চেষ্টা চলছে। কিন্তু তা আবশ্যিক করা যায়নি। তবে শক্ত হাতে বিষয়টিকে ধরতে সংসদে রীতিমতো আইন সংশোধন করে নতুন বিআইএস অর্থাৎ ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড বিল আনে কেন্দ্র। সংসদে তা পাশও হয়েছে। সেই মতো এবার সোনার গয়নায় হলমার্ক আবশ্যিক করছে কেন্দ্র।
হলমার্ক লাগানো থাকলে খাঁটির পাশাপাশি সেই সোনা ঠিক কত ক্যারাটের তা স্পষ্ট জানতে পারবেন গ্রাহকরা। এক প্রশ্নের উত্তরে পাসোয়ান এদিন জানান, এখনও পর্যন্ত দেশের ২৩৪টি জেলায় ৮৭৭ টি হলমার্ক এবং সোনার অলঙ্কারের গুনগত মান নির্ধারণের কেন্দ্র রয়েছে। বিআইএস রেজিস্ট্রেশন রয়েছে ২৬ হাজার ১৯ টি গয়নার দোকানের। অথচ দেশে হাজার হাজার সোনার গয়না বিক্রির দোকান রয়েছে। তাই তাদের রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করতে আগামী ২০২১ সালের ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় দেওয়া হচ্ছে। যদিও দেশে কত সোনার দোকান রয়েছে, সরকারের কাছে তার হিসেব নেই। এক প্রশ্নের উত্তরে কেন্দ্রীয় উপভোক্তা সচিব অবিনাশ শ্রীবাস্তব জানান, এ ব্যাপারে সরকারের কাছে কোনও নির্দিষ্ট তথ্য নেই।
আর্থিক জরিমানার ক্ষেত্রে যে পরিমাণ হলমার্কহীন সোনার অলঙ্কার বিক্রেতার কাছে ধরা পড়বে, তার পাঁচগুন আর্থিক মূল্যও দিতে হতে পারে বলেও জানিয়ে দেন পাসোয়ান। তিনি জানান, হলমার্ক আবশ্যিক করতে ২০২০ সালের ১৫ জানুয়ারি বিজ্ঞপ্তি জারি হবে। তারপর বিক্রেতাকে এক বছর সময় দেওয়া হবে, যাতে সেই সময়ের মধ্যে স্টকে থাকা সোনার পুরনো অলঙ্কারে হলমার্ক লাগিয়ে নেওয়া হয়। ১৪, ১৮ এবং ২২ ক্যারাটের সোনার গয়নায় ওই হলমার্ক আবশ্যিক হবে।
সোনার গয়নার ক্ষেত্রে খাঁটি কি না, তা নিয়ে প্রায়শই গ্রাহকের মধ্যে সন্দেহ তৈরি হয়। বিক্রেতাদের দিকে তাঁদের অভিযোগ, যে ক্যারাট পরিমাণের দাম নেওয়া হয়েছে, তা দেওয়া হয়নি। তাই গ্রাহক ঠকানোর রাস্তা বন্ধ করতে সোনার গয়নায় হলমার্ক লাগানোর উদ্যোগ নেয় কেন্দ্র। ২০০০ সাল থেকেই চেষ্টা চলছে। কিন্তু তা আবশ্যিক করা যায়নি। তবে শক্ত হাতে বিষয়টিকে ধরতে সংসদে রীতিমতো আইন সংশোধন করে নতুন বিআইএস অর্থাৎ ব্যুরো অব ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড বিল আনে কেন্দ্র। সংসদে তা পাশও হয়েছে। সেই মতো এবার সোনার গয়নায় হলমার্ক আবশ্যিক করছে কেন্দ্র।
হলমার্ক লাগানো থাকলে খাঁটির পাশাপাশি সেই সোনা ঠিক কত ক্যারাটের তা স্পষ্ট জানতে পারবেন গ্রাহকরা। এক প্রশ্নের উত্তরে পাসোয়ান এদিন জানান, এখনও পর্যন্ত দেশের ২৩৪টি জেলায় ৮৭৭ টি হলমার্ক এবং সোনার অলঙ্কারের গুনগত মান নির্ধারণের কেন্দ্র রয়েছে। বিআইএস রেজিস্ট্রেশন রয়েছে ২৬ হাজার ১৯ টি গয়নার দোকানের। অথচ দেশে হাজার হাজার সোনার গয়না বিক্রির দোকান রয়েছে। তাই তাদের রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করতে আগামী ২০২১ সালের ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় দেওয়া হচ্ছে। যদিও দেশে কত সোনার দোকান রয়েছে, সরকারের কাছে তার হিসেব নেই। এক প্রশ্নের উত্তরে কেন্দ্রীয় উপভোক্তা সচিব অবিনাশ শ্রীবাস্তব জানান, এ ব্যাপারে সরকারের কাছে কোনও নির্দিষ্ট তথ্য নেই।
