সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
গত বছর রিঙ্কু সিংয়ের কাছে পাঁচ ছক্কা খাওয়ার পর কেরিয়ার ডুবতে বসেছিল যশের। মানসিকভাবেও ভেঙে পড়েছিলেন তিনি। সেই যশকে এখন ক্রিকেটমহল প্রশংসায় ভাসাচ্ছে। নিজের জেতা ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার যশ দয়ালের হাতে তুলে দেন আরসিবি অধিনায়ক ডু’প্লেসি। দয়াল বলছিলেন, ‘ধোনি প্রথম বলে ছয় মারার পর কয়েক মুহূর্তের জন্য মাথায় এসেছিল গত বছরের দুঃস্বপ্ন। কিন্তু আত্মবিশ্বাস হারাইনি। জানতাম, একটা ভালো বল করতে পারলেই চাপ কমবে।’ যশের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত তাঁর পরিবারও। শনিবার ম্যাচের পরই ভিডিও কল করে মায়ের খবর নেন তরুণ পেসার। যশের বাবা চন্দ্রপালের কথায়, ‘গত বছর রিঙ্কুর পাঁচটি ছক্কার পর ওর মা অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। শনিবার তাই ম্যাচ শেষ হতেই বাড়িতে ভিডিও কল করে ছেলে। মাকে অনুভূতির কথা জিজ্ঞাসা করে।’
যশের মতো আরসিবি’র প্রত্যাবর্তনও কম নাটকীয় নয়। চলতি আসরে প্রথম আট ম্যাচের মধ্যে সাতটিতে হেরে কার্যত ছিটকে যেতে বসেছিলেন কোহলিরা। পরের ছ’টি ম্যাচ টানা জিতে প্লে-অফে বেঙ্গালুরু। তাই ম্যাচের পর বাঁধনছাড়া উল্লাসে মাততে দেখা যায় ডু’প্লেসি ব্রিগেডকে। আবেগে কেঁদে ফেলেছিলেন বিরাটও। গ্যালারিতে বসা স্ত্রী অনুষ্কা শর্মার চোখেও তখন জল। সমর্থকদেরও খুশির ঠিকানা ছিল না। ম্যাচের পর টিম বাসের জন্য হাজার হাজার আরসিবি সমর্থক চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামের বাইরে অপেক্ষা করছিলেন। ভিড় সামলাতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয় পুলিসকে।