গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
ফেরিঘাট যাওয়ার রাস্তাটি অনেকদিন ধরে বেহাল দশায় ছিল। রাস্তার দু’দিকে আবর্জনাও জমে ছিল। ওই রাস্তা দিয়ে সারাদিন কয়েকহাজার মানুষ যাতায়াত করেন। ফেরিঘাট পার করে নদীয়ার মাটিয়ারি জেলায় যাওয়া যায়। দাঁইহাটেও মাটিয়ারির মতন প্রসিদ্ধ কাঁসা পিতলের ব্যবসা রয়েছে। তাই প্রতিনিয়ত দুই এলাকায় ব্যবসায়ীদের মধ্যে যোগাযোগ চলে। সারাদিন ওই রাস্তা দিয়ে বহু গাড়ি যাতায়াত করে। ওই রাস্তা দিয়ে শ্মশানেও যাওয়া যায়।
আগে ওই রাস্তাটি ৩.৭৫ মিটার চওড়া ছিল। এখন রাস্তাটি ৫.৫ মিটার চওড়া করা হচ্ছে। রাস্তায় যাতে বর্ষার জল না জমতে পারে, তার জন্য দু’দিকে নিকাশিনালাও করা হচ্ছে। দাঁইহাট পুরসভার চেয়ারম্যান প্রদীপ রায় বলেন, ওই রাস্তা সংস্কার হলে বহু মানুষের উপকার হবে। আশা করছি, তাড়াতাড়ি রাস্তা সংস্কার শেষ হবে।
দাইহাঁটের কাঁসা-পিতলের ব্যবসা জৌলুস হারিয়েছে। তবু এই শহরের টেরাকোটা নকশার মন্দির দেখতে বহু মানুষ আসেন। দাঁইহাটের রাস উৎসবও বিখ্যাত। কাতারে কাতারে মানুষ রাস উৎসব দেখতে আসেন। নদীয়া জেলার মাটিয়ারি থেকেও বহু মানুষ রাসে দাইহাঁটে আসেন। ফলে রাস্তাটি সংস্কার হলে বহু মানুষ উপকৃত হবেন।