গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
বেলডাঙা উত্তর সাংগঠনিক ব্লক তৃণমূল সভাপতি দীপক মণ্ডল বলেন, বেলডাঙা ব্লকের বেশ কয়েকটি পঞ্চায়েত আমাদের হাতছাড়া হয়েছে। তার পরেও কর্মী সমর্থকরা রাতদিন এক করে প্রচার চালিয়ে বেলডাঙা থেকে দলীয় প্রার্থীকে লিড এনে দিতে পেরেছে।
জয়ের আনন্দেই এই আয়োজন করা হয়েছিল। শুক্রবার বাবুর্চি দিয়ে স্পেশাল খিচুড়ি রান্না করা হয়েছিল। সঙ্গে ছিল খাসির মাংস। গভীর রাত পর্যন্ত খাওয়া দাওয়া চলে। তৃণমূল কর্মী ইনজামুল হক বলেন, বহরমপুর লোকসভায় প্রথম জোড়া ফুল ফুটল। পাঁচবারের সাংসদ অধীর চৌধুরী এবার পরাস্ত হয়েছেন। ইউসুফের জয়ে কব্জি ডুবিয়ে খেলাম।
পাশের ব্লক রেজিনগর থেকে এবার তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী সর্ব্বোচ্চ লিড পেয়েছেন। রেজিনগর বিধানসভা থেকে ইউসুফ পাঠান ৪৫ হাজার ১২৮ ভোটে লিড পেয়েছেন। বারোদিন রেজিনগরের বিভিন্ন পঞ্চায়েতে একটানা বিজয় উৎসব চলছে।
শনিবারও রেজিনগর বিধানসভার শক্তিপুরে বাজনার তালে তালে সবুজ আবির উড়েছে। নকল হোলিতে মেতেছিলেন তৃণমূল সমর্থকরা। রেজিনগর পূর্ব সাংগঠনিক ব্লক তৃণমূল সভাপতি মঞ্জুর শেখ বলেন, রেজিনগর এবার অভাবনীয় ফল দিয়েছে। সবটাই সম্ভব হয়েছে কর্মী সমর্থকদের অক্লান্ত পরিশ্রমে। উচ্ছ্বাস তো থাকবেই।