নিকটজনের স্বাস্থ্য সমস্যায় মানসিক অস্থিরতা। মুদ্রণ বা সংবাদপত্রের ব্যবসা,বৃত্তি শিক্ষাকেন্দ্রের পরিচালনায় সাফল্য। ... বিশদ
শিল্পাঞ্চলের বারাবনি বিধানসভা এলাকার মতো শাসক দলের এমন সুসংহত সংগঠন অন্য কোনও বিধানসভায় নেই। তৃণমূল ছাড়া এখানে অন্য কোনও দলের অস্বস্তি খুঁজে পাওয়া যায় না। শাসক দলের বিক্ষুব্ধ গোষ্ঠীও নেই। এই পরিস্থিতিতে মানিক উপাধ্যায়ের ছবিতে মালা দিয়ে একটু দাগ কাটার চেষ্টা করলেও ভোটের দিন ভ্যানিস বিজেপির টিম আলুওয়ালিয়া। আসানসোলের মেয়র তথা তৃণমূল নেতা বিধান উপাধ্যায় বলেন, ‘মহিলারা সবচেয়ে বেশি ভোটে দিয়েছেন এবার। বিরোধীদের কোনও চিহ্ন আমরা খুঁজে পাইনি। এবারও বারাবনি থেকে বিপুল মার্জিনে লিড হবে। শাসক দলের আরেক শক্ত ঘাঁটি পাণ্ডবেশ্বর। ২০২২ সালের লোকসভা উপনির্বাচনের মতোই এবার লোকসভা নির্বাচনেও আইনের গেরোয় আটকে গেলেন পাণ্ডবেশ্বরের বিজেপির সেনাপতি জিতেন্দ্র তেওয়ারি। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ ছিল যে বিজেপির বুথ ক্যাম্পে গিয়ে ‘অক্সিজেন’ দিতে হয়েছে তৃণমূল জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীকে। দিনভর কেরাম খেলে, কর্মীদের সঙ্গে চপ-মুড়ি খেয়ে নিজের স্টাইলে ভোট করিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছেন অনুব্রতর শিষ্য।