শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
তবে বাড়িতে নামাজ পড়ে পরিবারের সঙ্গে উৎসবে মেতে ওঠে শহরবাসী। নামাজ শেষে খাওয়াদাওয়া সেরে অল্পবয়সি ছেলেমেয়েদের রাস্তায় নামতে দেখা গেলেও বড়দের দেখা যায়নি। লকডাউনে কাজ না থাকায় এবার গৃহস্থের হেঁসেলে রান্না ও রকমারি পদের মিষ্টান্ন তৈরির তোড়জোড় একটু কম ছিল। নবাবদের সময় থেকেই মুর্শিদাবাদ শহরে মহাসমারোহ ঈদ উৎসব পালিত হয়। অন্যান্য বছর সপ্তাহ খানেক আগে থেকেই শহর সেজে উঠতে থাকে। মসজিদ, মাজারগুলি পরিষ্কার করে রঙিন কাগজ এবং বিভিন্ন রঙের আলোর মালায় সাজিয়ে তোলা হয়। ঈদগাহগুলিকেও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয় এবং নামাজ পড়ার জন্য ম্যারাপ বাঁধা হয়। কিন্তু করোনার থাবায় এবার নবাবদের মুর্শিদাবাদের ঈদ উৎসবের চেহারাটাই পাল্টে গিয়েছে। উৎসবের দিনেও ফাঁকা ছিল শহর। শহরের প্রবীণ বাসিন্দা হামজেদ শেখ বলেন, উৎসব পালনের জন্য অর্থের প্রয়োজন। লকডাউনে অধিকাংশ মানুষের হাত খালি। বেশিরভাগ মানুষ ছেলেমেয়েদের জন্য নতুন জামাকাপড় কিনতে পারেননি। শহরের আর এক প্রবীণ বাসিন্দা মিরাজ শেখ বলেন, মুর্শিদাবাদ শহরে এত বিবর্ণ ঈদ উৎসব আগে কখনও দেখিনি।