শরীর নিয়ে চিন্তায় থাকতে হবে। মাথা ও কোমরে সমস্যা হতে পারে। উপার্জন ভাগ্য শুভ নয়। ... বিশদ
এদিকে পাঁচদিনের পুলিসি হেফাজতের মেয়াদ শেষে সোমবার রুহুলকে ফের আাদালতে পেশ করা হয়। ধৃতকে সাতদিন পুলিসি হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন ভারপ্রাপ্ত সিজেএম। এদিন রুহুলকে পেশ করার সময় আদালত চত্বরে হাজির ছিলেন চঞ্চলের পরিবারের লোকজন। ছেলেকে নিয়ে হাজির ছিলেন চঞ্চলের স্ত্রী শীলা দত্ত। তিনি বলেন, স্বামীকে খুন করা হয়েছে বলে পুলিস যে দাবি করছে তা মানছি না। পুলিস এখনও স্বামীর খুন হওয়ার কোনও নথি আমাদের দেখাতে পারেনি। স্বামীর দেহ আমাকে দেখানো হয়নি। পুলিসের তদন্তে আমি সন্তুষ্ট নই। মৃতদেহের ডিএনএ টেস্ট না করেই সেটি আমার স্বামীর কীভাবে বলা হচ্ছে তা বুঝতে পারছি না। তবে যে লোকটিকে ধরা হয়েছে সে আমাদের বাড়িতে একবার এসেছিল। আমি চাই স্বামীর নিখোঁজ রহস্য উদঘাটিত হোক।
বর্ধমান থানার আইসি পিন্টু সাহা বলেন, তদন্তে নানা তথ্য উঠে আসছে। সেসব খতিয়ে দেখার জন্য আরও জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন। ডিএনএ টেস্ট করানো হবে।