সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
প্রদীপ প্রজ্বলনের মাধ্যমে সন্ধ্যার শুভ সূচনা করেন ব্রিটেনে ভারতের ডেপুটি হাই কমিশনার সুজিত ঘোষ। এরপরে রবীন্দ্রসঙ্গীতের সুরে মুখরিত হয়ে উঠল প্রেক্ষাগৃহ। বিভিন্ন পর্যায়ের গান পেশ করলেন ব্রিটেনে বসবাসকারী দক্ষিণ এশিয়ার অভিবাসী শিল্পীরা। সঙ্গে ছিল রবীন্দ্র নৃত্যের মন মাতানো ছন্দ। অনুষ্ঠান বিষয় সুজিত বলেন, ‘রবি ঠাকুরের সৃষ্টি গোটা বিশ্বে সমাদৃত। সমস্ত ভৌগলিক এবং সাংস্কৃতিক সীমানার উর্ধ্বে। ভারত থেকে এতো দূরে তাঁকে উদযাপন করা হচ্ছে দেখে খুব ভালো লাগছে। এই অনুষ্ঠান শুধু রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিকে সম্মান জানায় না। এর মাধ্যমে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষকে একে অপরের কাছে আসতে পারেন।’
‘সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই।’ জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মানবতার এই দর্শনের পূজারী ছিলেন রবীন্দ্রনাথ। গান এবং নৃত্যের সাহায্যে যেন সেই দর্শনকেই স্মরণ করালেন শিল্পীরা। কবিগুরুর গানের প্রতিটি শব্দ উপভোগ করলেন প্রত্যেকে। এভাবেই একসঙ্গে রবীন্দ্র জয়ন্তী পালন করলেন ব্রিটেনের দক্ষিণ এশিয় অভিবাসীরা।