এবার ড্যামেজ কন্ট্রোলে নামল রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘ (আরএসএস)। রাতারাতি সুর বদলে ফেললেন সঙ্ঘের পদস্থ কর্তা ইন্দ্রেশ কুমার। বিজেপির সঙ্গে কোনও মতপার্থক্যের কথা অস্বীকার করে কার্যত সাফাইও দিল সঙ্ঘ। লোকসভা ভোটে বিজেপি ধাক্কা খাওয়ার পরই নিশানা করা হয় নরেন্দ্র মোদির ‘আমিত্ব ও ঔদ্ধত্য’কে।
উত্তরাখণ্ডে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। যাত্রীদের নিয়ে গভীর খাদে পড়ে গেল একটি টেম্পো ট্র্যাভেলার। মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের। আহত আরও ১৩। মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামির নির্দেশে গুরুতর আহতদের এয়ারলিফ্ট করে ঋষিকেশ এইমসে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
ছত্তিশগড়ে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে নিকেশ আট মাওবাদী। প্রাণ হারিয়েছেন স্পেশাল টাস্ক ফোর্স (এসটিএফ)—এর এক জওয়ানও। জখম হয়েছেন আরও দুই জওয়ান। এনকাউন্টারস্থল থেকে বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র সহ বিভিন্ন সামগ্রী উদ্ধার করেছে বাহিনী। ঘটনাটি ঘটেছে নারায়ণপুর জেলায়।
ট্রেনে আগুন লেগেছে। এমন গুজব ছড়িয়ে পড়তেই আতঙ্কে হুড়োহুড়ি শুরু হয়। প্রাণ বাঁচাতে ট্রেন থেকে ঝাঁপ দেন অনেকেই। তখনই উল্টোদিক থেকে ছুটে আসা এক মালগাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু হল তিনজন যাত্রীর। জখম আরও চারজন। শুক্রবার রাতে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে ঝাড়খণ্ডের কুমানডি স্টেশনের কাছে।
দেশে ফিরল কুয়েতে অগ্নিকাণ্ডে মৃত ভারতীয়দের দেহ। শুক্রবার সকালে ৪৫ জনের দেহ নিয়ে কোচিতে অবতরণ করে বায়ুসেনার বিশেষ বিমান। সেখানে ৩১ জনের দেহ তাঁদের পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: জিএসটি আদায়ের হার এরাজ্যে যথেষ্ট ভালো। দপ্তরের অফিসার ও কর্মীরাই স্বাভাবিকভাবে এই কৃতিত্বের প্রধান দাবিদার। কিন্তু জিএসটি ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজতে পশ্চিমবঙ্গের অফিসারদের অবদানও কম নয়। জিএসটির বিধি তৈরি করা থেকে শুরু করে বিজ্ঞপ্তি বা নোটিস তৈরির ক্ষেত্রে এখানকার অফিসারদের দক্ষতা স্বীকার করে গোটা দেশ। সেই সূত্রেই কমার্শিয়াল ট্যাক্স অফিসারদের ভূয়সী প্রশংসা করলেন রাজ্যের কমার্শিয়াল ট্যাক্স কমিশনার দেবীপ্রসাদ কারনাম। শনিবার কমার্শিয়াল ট্যাক্সেস ডিরেক্টরেট অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের বার্ষিক সাধারণ সভায় তিনি বলেন, ‘যখনই দিল্লিতে আমরা জিএসটি সংক্রান্ত বৈঠকে যাই, তখন সেখানকার কর্তারা এ রাজ্যের আধিকারিকদের দক্ষতার প্রশংসা করেন। তাই তাঁরা শুধু যে এ রাজ্যের জন্যই কাজ করেন, তা নয়। তাঁরা দেশীয় স্তরেও যথেষ্ট দায়িত্ব পালন করেন। জিএসটি ব্যবস্থার আগে ভ্যাট জমানাতেও যথেষ্ট দক্ষতা দেখিয়েছেন তাঁরা। এমনকী, অন্ধ্রপ্রদেশে সিজিএসটির দপ্তর কীভাবে চলবে, তার প্রশিক্ষণ দিতে ও কর্মী অফিসারদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে ডাকা হয়েছে বাংলার জিএসটি অফিসারদেরই।’ অনুষ্ঠানে সংগঠনের প্রেসিডেন্ট চন্দনা মিত্র বলেন, ‘এ রাজ্যের মোট রাজস্বের তিন ভাগের দু’ভাগেরও বেশি আদায় হয় আমাদের দপ্তর থেকে। ২০১৩-১৪ অর্থবর্ষে যেখানে রাজস্ব আদায় হয়েছিল ২১ হাজার ৮৫৩ কোটি টাকা, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে তা বেড়ে ৬০ হাজার ৬১৭ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। অর্থাৎ তা বেড়েছে প্রায় তিন গুণ। তবে কমেছে অফিসারের সংখ্যা। ২০১০-১১ অর্থবর্ষে যেখানে দপ্তরের অফিসার সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৪৭৬ জন, তা গত অর্থবর্ষে ৯৯৮ জনে নেমে গিয়েছে। তা সত্ত্বেও আমরা রাজস্ব বাড়তে সক্ষম হয়েছি। আগামী দিনেও রাজ্যের রাজস্ব বাড়াতে আমাদের প্রচেষ্টা চলবে।’
