কর্মপ্রার্থীদের বিভিন্ন দিক থেকে শুভ যোগাযোগ ঘটবে। হঠাৎ প্রেমে পড়তে পারেন। কর্মে উন্নতির যোগ। মাঝেমধ্যে ... বিশদ
এই শিবির থেকে পরিষেবা নেওয়া ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যসাথীর পর রয়েছে জাতিগত শংসাপত্র। অনেক সময় অভিযোগ আসে, জাতিগত শংসাপত্র পেতে মানুষকে হয়রান হতে হচ্ছে। সেই অভিযোগ যাতে না আসে, তার জন্য দুয়ারে সরকার প্রকল্পের শিবির থেকে জাতিগত শংসাপত্র দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। রবিবার পর্যন্ত ওই সার্টিফিকেট পেয়েছেন ১১ লাখ ৭৭ হাজার ৪৩০ জন। যা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের অন্যতম সাফল্য বলে মনে করছে অভিজ্ঞমহল। আসলে মানুষকে প্রয়োজনীয় পরিষেবা দিতে বদ্ধপরিকর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই কারণেই তাঁর সরকার ১ ডিসেম্বর থেকে ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত চারটি পর্যায়ে দুয়ারে সরকার শিবির করছে রাজ্য জুড়ে।
এই শিবিরের মাধ্যমেই এই পর্যন্ত ১০ লাখ ৪৬ হাজার ৩১৬ জন খাদ্যসাথী কার্ড পেয়েছেন। ১০০ দিনের কাজে নাম নথিভুক্ত করেছেন ১০ লাখ ১০ হাজার ২২৪ জন। শিক্ষাশ্রী প্রকল্পে নাম লিখিয়েছেন ২২,৪১২ জন। জয় জোহার প্রকল্পে আবেদন করেছেন ৪,৬৫৫ জন। তফসিলি বন্ধু প্রকল্পে পরিষেবা পেয়েছেন ২৩,৮১১ জন। মেয়েদের পড়াশোনাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্কপ্রসূত কন্যাশ্রী প্রকল্পে পরিষেবা পেয়েছে দু’লাখ ৫৩ হাজার ২৩০ জন। বিয়ের জন্য রূপশ্রী প্রকল্পে আবেদন করে টাকা পেয়েছেন ৬১,৯৪৯ জন। ঐক্যশ্রী প্রকল্পে পরিষেবা পেয়েছেন ১ লাখ ৩০ হাজার ৭৩৫ জন। কৃষকবন্ধু প্রকল্পে পরিষেবা পেয়েছেন ৫ লাখ ৩৯ হাজার ৯৪১ জন। আর ৩২,৯৪৭ জন মানবিক প্রকল্পের পরিষেবা নিয়েছেন।