অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
মুখ্যসচিব বলেছেন, ‘দুয়ারে সরকার’-এর জন্য যে ক্যাম্প হয়েছে, সেখানে এসে কোনও ব্যক্তি যেন হয়রানির মুখে না পড়েন। সবাইকেই পরিষেবা দিতে হবে। গত দু’দিনে সবথেকে বেশি আবেদন জমা পড়ছে স্বাস্থ্যসাথী নিয়ে। এই সংখ্যা এক লক্ষ ৯৭ হাজার ১৮৭। খাদ্যসাথীতে আবেদন করেছে ৩২ হাজার ৪৮৯ জন। একশো দিনের কাজে জব কার্ড চেয়ে আবেদন এসেছে ২৪ হাজার ৮৯৩টি। এদিন ১ হাজার ২০০ কাস্ট সার্টিফিকেটও প্রদান করা হয়েছে। প্রতিদিন পাঁচ হাজার ক্যাম্প হচ্ছে রাজ্যজুড়ে। প্রতিটি ক্যাম্পে থাকছেন প্রায় ৪০ জন কর্মী ও অফিসার। কেউ যদি ফর্ম ফিল-আপ করতে না পারেন, সেক্ষেত্রে সরকারি কর্মীরাই তা পূরণ করে দেবেন।
স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে রাজ্যের সব মানুষকে যুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। নবান্ন ঠিক করেছে, বায়োমেট্রিক কার্ডের জন্য ডাকা হবে। এর জন্য ফর্মে যে মোবাইল নম্বর দেওয়া থাকবে, সেখানেই এসএমএস চলে যাবে। স্বাস্থ্যসাথী
কার্ড যাতে সবাই পান, তার
জন্য স্বাস্থ্যদপ্তরকে বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।