বিদ্যার্থীদের উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়, প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। ব্যবসাতে যুক্ত ... বিশদ
সংস্থার অধিকর্তা হরিশ হিরানি বলেন, করোনা ভাইরাস যেভাবে দেশে ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়ছে, তাতে আমাদের ভেন্টিলেটর প্রস্তুতিতে স্বনির্ভর হতেই হবে। আমরা একটি আধুনিক ভেন্টিলেটর প্রস্তত করেছি, যা রোগীর অবস্থার সঙ্গে নিজেকেও বদলাতে পারে। ইতিমধ্যেই দেশের চারটি সংস্থা আমাদের প্রযুক্তি নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বিদেশের উন্নত স্বাস্থ্য পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে। তাই দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা যাতে আরও উন্নত করা যায়, সেই লক্ষ্যে একযোগে কাজ চালাচ্ছি আমরা। সিএমইআরআইও এমন একটি জিনিস প্রস্তুত করল যা করোনা চিকিৎসায় অপরিহার্য।
জানা গিয়েছে, এখনও ভেন্টিলেটর মেশিনের জন্য আমরা অনেকাংশে বিদেশের উপর নির্ভরশীল। স্বাভাবিক কারণেই এই মেশিন ব্যবহার ব্যয়বহুল হয়ে যায়। এই সময়ে বিদেশ থেকে সামগ্রী আমদানিও সহজ নয়। তাই এই মেশিন অত্যন্ত কার্যকর হবে। সংস্থা জানিয়েছে, রোগীর প্রয়োজন অনুযায়ী বাইরে থেকে অক্সিজেন জোগান দিতে পারবে এই ভেন্টিলেটর। প্রয়োজনে তা বেড়ে বা কমে যাবে। সিস্টেমে কোনও সমস্যা থাকলে অ্যালার্ম বেজে উঠবে। এছাড়াও রোগীর ফুসফুসের প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন ভলিউমে অক্সিজেন সরবরাহ হবে। এছাড়া কমপ্রেশার গ্যাস সিস্টেম না থাকলেও বিভিন্ন জায়গায় এতে শুধু অক্সিজেন সিলিন্ডার দিয়ে কাজ চালানো যায়। ফলে হাসপাতালে থাকা আপৎকালীন অবস্থায় যে কোনও জায়গায় এই ভেন্টিলেটরের সুবিধা পাবেন রোগী। অরুণাংশুবাবু বলেন, এটির বাণিজ্যিক উৎপাদন সফল হলে চিকিৎসা খরচ অনেকটা কমবে।