সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
উল্লেখ্য, বিবেকানন্দ পার্ক আগে ছিল কলকাতা মেট্রোপলিটন ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (কেএমডিএ) অধীনে। সম্প্রতি সেটি কলকাতা পুরসভার হাতে এসেছে। স্থানীয় ৮৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার সৌরভ বসু বলেন, এটি তৈরি হওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দাদের অনেক সুবিধা হবে। তাছাড়া, পুরসভার একটি নিজস্ব সম্পত্তি বাড়ল। সেখান থেকে পুরসভারও আয় হবে। যে কোনও বড় অনুষ্ঠান করা যাবে। নতুন কমিউনিটি হল হওয়ায় খুশি স্থানীয়রা। লেক রোডের বাসিন্দা সোমশুভ্র চট্টোপাধ্যায়, ইন্দ্রজিৎ ভৌমিকদের কথায়, বেসরকারি হল বুক করতে বিপুল টাকা লাগে। সেক্ষেত্রে পুরসভার কমিউনিটি হলে ভাড়া অনেকটাই কম লাগবে। মধ্যবিত্তদের সুবিধা হবে।
কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, পার্কের ভিতর একটি পুরনো ভগ্নপ্রায় বিল্ডিং ছিল। সেটি কোয়ার্টার হিসেবে ব্যবহার করত কেএমডিএ। প্রথমে ঠিক হয়েছিল, মূল কাঠামো ঠিক রেখে সংস্কার করে নতুন কমিউনিটি হল বানানো হবে। পরে দেখা যায়, বহু বছরের পুরনো সেই বাড়ির স্বাস্থ্য ভালো নয়। তাই পুরো বাড়িটি ভেঙে নতুন করে দোতলা বিল্ডিং বানানো হয়েছে। পাশাপাশি, তিনতলায় অস্থায়ীভাবে শেড দিয়েও কাজ চালানো যাবে। ২০টি বাতানুকূল যন্ত্র বসানো হয়েছে কমিউনিটি হলে। সৌরভ বসু বলেন, ‘সাত বছর এই ওয়ার্ড অন্য কাউন্সিলার ছিলেন। কেউ উদ্যোগ নেননি। দু’ থেকে আড়াই বছরের মধ্যে অনেকটা কাজ করার চেষ্টা করেছি। কমিউনিটি হলের প্রতিশ্রুতিও পূরণ করতে পেরেছি। ধাপে ধাপে বাকি কাজও করব।’