Bartaman Patrika
 

অক্ষয় তৃতীয়া ও শ্রীকৃষ্ণ
সমুদ্র বসু

 

অক্ষয় তৃতীয়া তিথিতে যা কিছু করা হয় তা অক্ষয় হয়ে থাকে বলে জনমানসে বিশ্বাস। শ্রীকৃষ্ণকে জড়িয়ে মহাভারতে এই তিথিতে ঘটেছিল একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। কী সেই ঘটনাবলি? মহাভারতে দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ এক নির্মম ছবি। ভরা রাজসভায় রাজকুলবধূ দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণের ঘটনা মহাভারতের মহাযুদ্ধের ভাগ্য নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছিল। বলে পাশা খেলায় ছলনার আশ্রয় নিয়ে যুধিষ্ঠিরকে হারান দুর্যোধন, শকুনি। অহংকারী দুর্যোধন দ্রৌপদীকে রাজসভায় নিয়ে আসার জন্য ভাই দুঃশাসনকে নির্দেশ দেন। তাঁর বস্ত্রহরণের নির্দেশ দেন। যখন দ্রৌপদীকে বাঁচাতে কেউ এল না, তখন নিজেই এক হাত দিয়ে নিজের লজ্জা আবৃত করেছিলেন এবং অন্য হাত ওপর করে কৃষ্ণকে উদ্দেশ্য করে বলছিলেন—‘হে গোবিন্দ আমার লাজ রক্ষা কর।’
পরমেশ্বর ভগবান চোখের পলকে এসে দ্রৌপদীর লজ্জা রক্ষা করেন। তাঁর আশীর্বাদে দ্রৌপদীর শাড়ি হয় অক্ষয়। যে তিথিতে মহাভারতের ভবিষ্যৎ নির্ধারণকারী এই ঘটনা ঘটে সেটিই অক্ষয় তৃতীয়া। তাই হয়তো দ্রৌপদীর শাড়ি অক্ষয় হয়েছিল।  
এখানেই শেষ নয়। মহাভারতে দ্রৌপদী ও কৃষ্ণকে জড়িয়ে আবারও একবার উপলব্ধ হয় অক্ষয় তৃতীয়ার মাহাত্ম্য। পাশাখেলায় পরাজিত হয়ে পাণ্ডবরা বনগমন করলে অগণিত ব্রাহ্মণ ও মুনি-ঋষি তাঁদের সঙ্গ নেন। যুধিষ্ঠির পড়েন বিপাকে। তাঁরা সব কিছু ত্যাগ করে বনবাসী হয়েছেন। রাজধর্ম অনুসারে ব্রাহ্মণ ও অতিথির সেবা একান্ত কর্তব্য। কী করে তিনি অতিথিদের সেবা করবেন, এ নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়ে পুরোহিত ধৌম্যের শরণাপন্ন হন যুধিষ্ঠির। ধৌম্যের কথা মতো যুধিষ্ঠির সূর্যদেবের পুজো করলেন। সূর্য তুষ্ট হয়ে তাঁকে এক তামার পাত্র দান করলেন এবং বললেন, ‘বনবাসের দ্বাদশ বৎসর এই তাম্রস্থালিই তোমাদের অন্ন দেবে। যতক্ষণ না পর্যন্ত দ্রৌপদী আহার করছেন, ততক্ষণ এই পাত্রের আহার্য ফুরবে না।’ সূর্যের কাছ থেকে সেই পাত্র লাভ করে যুধিষ্ঠির নিশ্চিন্ত মনে বনবাসী হয়ে সাধুসঙ্গ ও অতিথি সেবা করতে লাগলেন। সূর্যের দেওয়া পাত্রের কথা কৌরবদেরও কানে পৌঁছল। তাঁরা পাণ্ডবদের পর্যুদস্ত করার নানা উপায় খুঁজছিলেন। দুর্যোধন ঠিক করলেন, দুর্বাসাকে সশিষ্য বনবাসী পাণ্ডবদের কাছে পাঠালে তাঁরা জব্দ হবেন। শকুনির পরামর্শে তিনি দুর্বাসাকে বললেন, পাঞ্চালির ভোজন হয়ে যাওয়ার পর অপরাহ্নে তিনি যেন পাণ্ডবদের আতিথ্য গ্রহণ করে আহার্য চান। দুর্বাসা রাজি হয়ে বনবাসী পাণ্ডবদের কাছে শিষ্যদের নিয়ে উপস্থিত হন। দুর্বাসা বললেন, তিনি স্নান সেরে আসছেন। ফিরে যেন আহার্য পান।
পাঞ্চালি পড়লেন মহা বিপদে। উগ্রতেজা মুনিকে তুষ্ট করতে না পারলে পাণ্ডবরা ভস্ম হয়ে যেতে পারেন। উপায়ান্তর না দেখে তিনি তাঁর প্রিয় সখা শ্রীকৃষ্ণকে স্মরণ করলেন। কৃষ্ণ তৎক্ষণাৎ সেখানে উপস্থিত হয়ে বললেন, তিনি নিজেই দারুণ ক্ষুধার্ত। কৃষ্ণা যেন তখনই তাঁর আহারের ব্যবস্থা করেন। পাঞ্চালী জানালেন, সব আহার্য নিঃশেষিত। দ্রৌপদী পাত্রটি নিয়ে এলে কৃষ্ণ দেখলেন, তার কানায় সামান্য শাকান্ন লেগে রয়েছে। তিনি সেটুকুই খেয়ে বললেন, ‘বিশ্বাত্মা যজ্ঞভোজী দেব তৃপ্তিলাভ করুন। তুষ্ট হন।’ তার পর সহদেবকে বললেন, দুর্বাসাদের ভোজনের জন্য ডেকে আনতে। দুর্বাসাদের আহ্নিক তখনও শেষ হয়নি। কিন্তু তাঁরা টের পেলেন, উদর পরিপূর্ণ। তাঁদের ক্ষুধা নিবৃত্ত হয়েছে। দুর্বাসা প্রমাদ গুনলেন। তিনি সশিষ্য পলায়ন করলেন। সূর্যপ্রদত্ত তাম্রপাত্রকে যে দিন অক্ষয়পাত্রে পরিণত করেছিলেন কৃষ্ণ, পৌরাণিক কাল থেকে মনে করা হয় সেই দিনটিই ছিল অক্ষয় তৃতীয়া।
শ্রীকৃষ্ণের বৃন্দাবনে থাকাকালীন সময় সেখানে এক পরম নিষ্ঠাবান ব্রাহ্মণ ছিল। সুদামা বিপ্র তার নাম।  সে ছিল কৃষ্ণের সখা। আমরা জানি শ্রীকৃষ্ণ কংস বধের জন্য বৃন্দাবন ত্যাগ করে মথুরা চলে গিয়েছিলেন। আর তারপর তিনি যখন বুঝলেন যে মথুরাতে থাকা যাদবদের জন্য অসুরক্ষিত তখন তিনি যাদবদের রাজধানী দ্বারকাপুরীতে স্থানান্তরিত করে সেখানে শান্তিতে বসবাস শুরু করলেন। এদিকে এত কষ্টের দিন যাপন করতে করতে একসময় ধৈর্যের বাঁধ ভাঙে সুদামা পত্নীর। সে সুদামাকে বারবার বলতে থাকে একবার শ্রীকৃষ্ণের কাছে গিয়ে নিজের কষ্টের কথা বলতে। পত্নীর বারবার পীড়াপীড়িতে অতিষ্ট হয়ে শেষে সে মনস্থির করল দ্বারকা যাওয়ার জন্য।  
দ্বারকায় যেতে মনস্থ করে সে পত্নীর কাছে জানতে চাইল, কৃষ্ণকে দেওয়ার জন্য গৃহে কিছু আছে কি না, কেননা সখার জন্য অবশ্য কিছু উপহার নেওয়া চাই। অবিলম্বে সুদামা পত্নী চার মুঠো চাল প্রতিবেশী বান্ধবীর কাছ থেকে সংগ্রহ করে একখণ্ড কাপড়ে বেঁধে কৃষ্ণকে উপহার দেওয়ার জন্য স্বামীর কাছে দিল। শ্রীকৃষ্ণকে দর্শন করবার উদ্দেশ্যে উপহারটি নিয়ে, ব্রাহ্মণ সুদামা তক্ষুণি দ্বারকার দিকে যাত্রা করল। যাদব রাজন্যবর্গের প্রাসাদে উপস্থিত হওয়া অবশ্য খুবই কঠিন, কিন্তু বৃন্দাবন থেকে আসা সেই হতদরিদ্র ব্রাহ্মণকে তবু রাজদর্শনের সুযোগ দেওয়া হল। সেই সময় শ্রীকৃষ্ণ রুক্মিণীদেবীর পালঙ্কে বসেছিলেন। বেশ কিছুটা দূরে হলেও ব্রাহ্মণকে তাঁর গৃহের দিকে আসতে দেখে, তার সখা বলে তিনি চিনতে পারলেন। তক্ষুণি আসন ত্যাগ করে সখাকে স্বাগত জানাতে শ্রীকৃষ্ণ এগিয়ে গেলেন। তার কাছে উপস্থিত হয়ে দুবাহু দিয়ে শ্রীকৃষ্ণ ব্রাহ্মণকে আলিঙ্গন করলেন।
ভগবান শ্রীকৃষ্ণ নিজ শয্যায় ব্রাহ্মণকে বসালেন। একজন পূজনীয় অতিথিকে যেভাবে অভ্যর্থনা করা উচিত ঠিক সেই রকম ভাবে ব্রাহ্মণকে অর্পণের জন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং নানা রকম ফল ও পানীয় নিয়ে এলেন। কৃষ্ণপত্নী রুক্মিণী স্বয়ং চামর দিয়ে তাকে ব্যজন করতে লাগলেন, কিন্তু শ্রীকৃষ্ণ ব্রাহ্মণকে ওইভাবে অভ্যর্থনা করায় প্রাসাদের অন্যান্য রমণীরা অবাক হয়ে যান। অপরিচ্ছন্ন দীন-বেশযুক্ত এই দরিদ্র ব্রাহ্মণকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ স্বয়ং কীভাবে অভ্যর্থনা করলেন রমণীরা অবাক হয়ে তা ভাবতে লাগলেন। কিন্তু তখন তারা একথাও বুঝতে পারলেন যে, এই ব্রাহ্মণ একজন সাধারণ জীব নন—তিনি নিশ্চয় বহু পুণ্যকর্ম করেছেন। তা না হলে স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ কেন তাঁকে এমনভাবে সাদরে অভ্যর্থনা করবেন? তার উপর ব্রাহ্মণকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শয্যায় উপবিষ্ট দেখে তারা আরও বিস্মিত হলেন। অগ্রজ শ্রীবলরামকে যেভাবে আলিঙ্গন করেন, কৃষ্ণ ব্রাহ্মণকেও সেইভাবে আলিঙ্গন করায় তারা বিশেষভাবে অবাক হলেন কেননা শ্রীকৃষ্ণ তার অগ্রজ বলরামকেই শুধু সেইভাবে আলিঙ্গন করেন, অন্য কাউকেই করেন না।
ছোটবেলার নানা স্মৃতি ও গল্পে সুদামার সঙ্গে মশগুল হয়ে পড়েন শ্রীকৃষ্ণ। তারপর তিনি  হাসতে হাসতে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘প্রিয় বন্ধু, আমার জন্য তুমি কি এনেছ? তোমার স্ত্রী কি আমার জন্য কোনও উপাদেয় খাবার তোমার সঙ্গে পাঠিয়েছে?’ বন্ধুর উদ্দেশ্যে এই কথা বলার সময় তার মুখের দিকে তাকিয়ে শ্ৰীকৃষ্ণ অত্যন্ত প্রীতিসহকারে হাসছিলেন।
শ্রীকৃষ্ণ আরও বললেন, ‘প্রিয় সখা, গৃহ থেকে তুমি নিশ্চয় কিছু উপহার আমার জন্য এনেছ।’ ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জানতেন যে খাওয়ার অনুপযুক্ত অতি তুচ্ছ চাল দিতে সে ইতস্তত  করছে। তাই সুদামার মনোভাব বুঝতে পেরে ভগবান বললেন, ‘বন্ধু, নিঃসন্দেহে আমার কোনও অভাব নেই, কিন্তু ভক্ত যদি প্রীতি ভরে আমাকে কোনও দ্রব্য দান করে, তা অতি তুচ্ছ হলেও, পরম প্রীতি সহকারে আমি তা গ্রহণ করি।’ ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সুদামাকে প্রতিশ্রুতি দিলেন যে, গৃহ থেকে আনা চাল তিনি অত্যন্ত আনন্দ সহকারে গ্রহণ করবেন, তবু অত্যন্ত লজ্জাবশত সুদামা ওই চাল তাঁকে দিতে খুবই দ্বিধাবোধ  করলেন। তিনি তখন ভাবতে থাকলেন কীভাবে সে শ্রীকৃষ্ণকে এই অতি তুচ্ছ দ্রব্য অর্পণ করবে। এই রকম ভেবে সে লজ্জায় মাথা নত করে রইল।
অন্তর্যামী শ্রীকৃষ্ণ সকলেরই হৃদয়ের ভাব জানেন। তিনি জানতেন যে চরম দারিদ্র পীড়িত হয়ে পত্নীর অনুরোধে সে তাঁর কাছে এসেছে। একই আশ্রমের সহপাঠী প্রিয় সখা সুদামার কথা চিন্তা করে, তিনি জানতেন সখারূপে তাঁর প্রতি সুদামার অনুরাগ কখনওই জড় বাসনাময় ছিল না। শ্রীকৃষ্ণ মনে মনে ভাবলেন যে পত্নীর অনুরোধে তাঁকে পরিতুষ্ট করবার জন্য সে আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এসেছে—তাঁর কাছে কিছু প্রার্থনা করতে সে এখানে আসেনি। তাই ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ইন্দ্রেরও কল্পনাতীত বিপুল ঐশ্বর্য সুদামা বিপ্রকে প্রদান করতে ইচ্ছা করলেন। তারপর দরিদ্র ব্রাহ্মণের কাধে ঝুলন্ত পুটলিতে রাখা চাল কৃষ্ণ ছিনিয়ে নিয়ে বললেন, ‘সখা, এ কী? তুমি আমার জন্য উপাদেয় চমৎকার চাল এনেছ।’ সুদামাকে অনুপ্রাণিত করে তিনি আরও বললেন, ‘এই চাল শুধু আমাকেই সন্তুষ্ট করবে না, সমগ্র বিশ্বকে তা তুষ্ট করবে।’
শ্রীকৃষ্ণের কথাতেই যেন লুকিয়ে ছিল অক্ষয় হওয়ার গল্প।  আসলে সেদিনটা ছিল অক্ষয় তৃতীয়া। অক্ষয় মানে, ‘অবিনশ্বর’ বা ‘যা কখনও হ্রাস পায় না।’ 
10th  May, 2024
অক্ষয় তৃতীয়ার অনন্ত মাহাত্ম্য
সুমন গুপ্ত

কৌরবদের সঙ্গে দ্যূতক্রীড়ায় ধর্মরাজ যুধিষ্ঠির পরাভূত। শেষে কী যে মতিভ্রম হল তাঁর, দ্রৌপদীকেও পণ রাখলেন! দ্রৌপদীপণেও ধর্মরাজের পরাজয় হল। দুরাত্মা দুর্মতি দুঃশাসন পাঞ্চালির দীর্ঘ কেশাকর্ষণপূর্বক সভাসমীপে আনয়ন করল। বিশদ

10th  May, 2024
কী কিনবেন অক্ষয় তৃতীয়ায়?
সুনীতি বন্দ্যোপাধ্যায় 

বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি অক্ষয় অর্থাৎ যা অবিনশ্বর অর্থাৎ ক্ষয় নেই। ১৪৩১ সনের অক্ষয় তৃতীয়া বৈশাখ মাসে ২৭ তারিখে ও ইংরেজি ২০২৪ সালের ১০ মে শুক্রবার। বিশদ

10th  May, 2024
অক্ষয় তৃতীয়ায় আবির্ভূত হন ভগবান পরশুরাম
অরুণাভ দত্ত

একবার মর্ত্যলোকে ভারী গোল বেঁধে গেল। তখন সমাজ চার বর্ণে বিভক্ত—ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শূদ্র। ব্রাহ্মণরাই সমাজের মাথা। কীসে মানুষের কল্যাণ হবে, দিবানিশি সেই চিন্তাতেই ব্রাহ্মণরা মগ্ন। সেই সময় হয়েছিল কী, ক্ষত্রিয়রা ঐশ্বর্যের গৌরবে খুব অহঙ্কারী হয়ে পড়ল। বিশদ

10th  May, 2024
তেলিনীপাড়ার অন্নপূর্ণার রথ
অরুণ মুখোপাধ্যায়

রথ হয় জানি আষাঢ় মাসে। কিন্তু অক্ষয় তৃতীয়ায় রথ? হ্যাঁ। হুগলির ভদ্রেশ্বরের তেলিনীপাড়ায় জমিদার বৈদ্যনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতিষ্ঠিত দেবী অন্নপূর্ণা মন্দিরের রথ চলে পুণ্য অক্ষয় তৃতীয়ায়।  বিশদ

10th  May, 2024
স্ক্রিন টেস্ট
পার্থ দে

মহারানি স্বর্ণকুমারী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা যোগমায়া চক্রবর্তীকে ইস্কুলের মেয়েরা আড়ালে ‘কেঁদো বাঘ’ বলে ডাকে। তাঁর দু-মণি শরীরের জন্য ‘কেঁদো’ বলে। আর হেডমিস্ট্রেসকে ‘বাঘ’ কেন বলে আশা করি সেটা বলে দিতে হবে না! বিশদ

10th  May, 2024

Pages: 12345

একনজরে
সিপিএমকে ভোট দিয়ে লাভ কী হবে? সিপিএমের ক্ষমতা নেই বিজেপিকে আটকানো। সিপিএমকে ভোট দিয়ে তৃণমূলের ভোট কাটা গেলে লাভ হবে বিজেপির। সিপিএম এখন বিজেপির পক্ষে ...

আইপিএলের শুরুর দিকে একেবারই ফর্মে ছিলেন না ২৪.৭৫ কোটির মিচেল স্টার্ক। তার জন্য কম গঞ্জনা শুনতে হয়নি অজি তারকাকে। তবে টুর্নামেন্ট যত গড়িয়েছে, ততই বল হাতে ধারালো হয়ে উঠেছেন বাঁ হাতি পেসার। মঙ্গলবার প্রথম কোয়ালিফায়ারে হায়দরাবাদের মেরুদণ্ড ভেঙে নিন্দুকদের মোক্ষম ...

ভগবানগোলা বিধানসভা উপনির্বাচনে জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী তৃণমূল। গত বিধানসভা নির্বাচনে এক লক্ষের বেশি মার্জিনে জয়লাভ করেছিলেন তৃণমূলের ইদ্রিশ আলি। সেই মার্জিন ধরে রাখতে না পারলেও ...

কথায় বলে, বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর। সেই বিশ্বাস কতটা গভীর হলে দেড় হাজার কিলোমিটারের বেশি পথ হাঁটা যায়! শিবভক্ত ধনতাজ সাঙ্গালাঙ্ঘি এই বিশ্বাসে ভর ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব জীব বৈচিত্র্য দিবস
১৫৪৫: সম্রাট শেরশাহের মৃত্যু
১৭৭২: রাজা রামমোহন রায়ের জন্ম
১৮০৩: কানেকটিকাটে প্রথম পাবলিক লাইব্রেরি উদ্বোধন
১৮২২: লেখক ও সমাজকর্মী কিশোরীচাঁদ মিত্রর জন্ম
১৮৫৯: গোয়েন্দা শার্লক হোমসের স্রস্টা স্কটিশ সাহিত্যিক আর্থার কোনান ডয়েলের জন্ম
১৮৮৫: ফরাসি সাহিত্যিক ভিক্টর হুগোর মৃত্যু
১৮৯৭: টেমস নদীর তলদেশে ব্লাক ওয়াল টানেল আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেওয়া হয়
১৯৪০: ক্রিকেটার এরাপল্লি প্রসন্নর জন্ম
১৯৪৬: আইরিশ ফুটবলার জর্জ বেস্টের জন্ম
১৯৫০: কিংবদন্তি বাঙালি মঞ্চাভিনেত্রী স্বাতীলেখা সেনগুপ্তর জন্ম
১৯৭২: সিলোনের নাম শ্রীলঙ্কা রাখা হয়
২০০৪: ১৭তম প্রধানমন্ত্রী হিসাবে ডঃ মনমোহন সিংয়ের শপথ গ্রহণ



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৯ টাকা ৮৪.২৩ টাকা
পাউন্ড ১০৪.১৮ টাকা ১০৭.৬৫ টাকা
ইউরো ৮৮.৯২ টাকা ৯২.০৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৫,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৩,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৩,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৮ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বুধবার, ২২ মে, ২০২৪। চতুর্দশী ৩৪/৩৫ রাত্রি ৬/৪৮। স্বাতী নক্ষত্র ৭/৩ দিবা ৭/৪৭। সূর্যোদয় ৪/৫৭/৪৬, সূর্যাস্ত ৬/৮/৪৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/৭ মধ্যে পুনঃ ১/৪৫ গতে ৫/১৬ মধ্যে। রাত্রি ৯/৪৫ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৫ গতে ১/২১ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৩ গতে ১/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৫ গতে ৩/৩৭ মধ্যে। 
৮ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বুধবার, ২২ মে, ২০২৪। চতুর্দশী সন্ধ্যা ৬/৪। স্বাতী নক্ষত্র দিবা ৭/২৪। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সূর্যাস্ত ৬/১১। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/১০ মধ্যে ও ১/৫০ গতে ৫/২৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫০ মধ্যে ও ১১/৫৮ গতে ১/২৪ মধ্যে। কালবেলা ৮/১৫ গতে ৯/৫৫ মধ্যে ও ১১/৩৪ গতে ১/১৩ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৫ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
১৩ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: বেঙ্গালুরুকে ৪ উইকেটে হারিয়ে ম্যাচ জিতল রাজস্থান

11:38:44 PM

আইপিএল: ২৬ রানে আউট হেটমায়ার, রাজস্থান ১৬০/৬ (১৮ ওভার), টার্গেট ১৭৩

11:32:50 PM

আইপিএল: রাজস্থান ১২৬/৪ (১৫ ওভার), টার্গেট ১৭৩

11:03:45 PM

আইপিএল: ৮ রানে আউট জুরেল, রাজস্থান ১১২/৪ (১৩.১ ওভার), টার্গেট ১৭৩

10:59:05 PM

আইপিএল: ১৭ রানে আউট স্যামসন, রাজস্থান ৮৬/৩ (১০ ওভার), টার্গেট ১৭৩

10:40:08 PM

আইপিএল: ৪৫ রানে আউট জয়সওয়াল, রাজস্থান ৮১/২ (৯.২ ওভার), টার্গেট ১৭৩

10:35:21 PM