Bartaman Patrika
 

তেলিনীপাড়ার অন্নপূর্ণার রথ
অরুণ মুখোপাধ্যায়

রথ হয় জানি আষাঢ় মাসে। কিন্তু অক্ষয় তৃতীয়ায় রথ? হ্যাঁ। হুগলির ভদ্রেশ্বরের তেলিনীপাড়ায় জমিদার বৈদ্যনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতিষ্ঠিত দেবী অন্নপূর্ণা মন্দিরের রথ চলে পুণ্য অক্ষয় তৃতীয়ায়। 
বৈদ্যনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মা কাশী যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলে পুত্র বৈদ্যনাথ তেলিনীপাড়াতেই অন্নপূর্ণা মন্দির স্থাপন করেন ও সেই মন্দিরের এক কক্ষে মাকে রাখার ব্যবস্থা করেন। গঙ্গার পশ্চিমকূল বারাণসী সমতুল। তেলিনীপাড়া গঙ্গার পশ্চিমপাড়ে। মন্দিরে পাইপের মাধ্যমে গঙ্গাজল আনার ব্যবস্থাও করেন। অন্নপূর্ণা মন্দির প্রতিষ্ঠিত হয় ১২০৮ সালে। অক্ষয় তৃতীয়ার দিন কাজ শুরু হয়। মন্দির উদ্ঘাটন হয় দোলপূর্ণিমার দিন। কাশীর অন্নপূর্ণা জগতে বিখ্যাত। সেই মূর্তিরই প্রতিরূপ রয়েছে তেলিনীপাড়ার অন্নপূর্ণা মন্দিরে। স্বর্ণনির্মিত দেবী অন্নপূর্ণার মূর্তিতে আছে অষ্টধাতুর প্রলেপ। শিব রুপোর। ধুতি পরা শিবের গলায় উপবীত। ডান হাতে ভিক্ষা চাইছেন, বাঁ হাত উত্তোলিত। শিঙা ধরে আছেন। দেবী অন্নপূর্ণা অন্নভাণ্ড নিয়ে বসে আছেন। কাশীর স্বর্ণনির্মিত অন্নপূর্ণায় শিব একটু কৌণিক রূপে দণ্ডায়মান। তেলিনীপাড়ার শিব সোজা দর্শকদের দিকে মুখ করে দাঁড়িয়ে। 
একবার বৈদ্যনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় গঙ্গার ধার থেকে ফিরছেন এমন সময় এক সাধুর মুখোমুখি হলেন। সাধু বৈদ্যনাথকে দেখে অত্যন্ত প্রীত হলেন। বললেন, ‘শোনো, আমার বয়স হয়েছে। আমাকে এবার চলে যেতে হবে। তুমি ব্রাহ্মণ। তোমাকে একটি গুরুদায়িত্ব দেব। না বোলো না।’ সাধু তাঁর নিজের পুজো করা সোনার লক্ষ্মী নারায়ণ বিগ্রহ বৈদ্যনাথের হাতে তুলে দিলেন। বললেন, ‘প্রতিদিন এই বিগ্রহের পূজার্চনা করবে। তোমার ভালোই হবে।’ সাধু অন্তর্হিত হলেন। 
বৈদ্যনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় অন্নপূর্ণা মন্দির স্থাপন করে সেখানে শিব-অন্নপূর্ণার সঙ্গে লক্ষ্মীনারায়ণকেও প্রতিষ্ঠা দেন। শুরু হয় নিত্য পূজার্চনার ব্যবস্থা। 
অক্ষয় তৃতীয়ার পুণ্য তিথিতে অন্নপূর্ণা মন্দিরের পিতলের রথে চেপে মহাদেব ও অন্নপূর্ণাদেবী নগর পরিক্রমা করেন। মন্দির থেকে কাঙালিবাবুর ঘাট পর্যন্ত দেবী যান। অক্ষয় তৃতীয়ার দিন অন্নপূর্ণা মন্দির প্রতিষ্ঠার শুভ সূচনা হয়েছিল খননকার্যের মাধ্যমে। তাই মন্দির-প্রতিষ্ঠাতা বৈদ্যনাথ ওই দিনই রথযাত্রার সূচনা করেন। দেবী অন্নপূর্ণা তাঁর পতিকে নিয়ে সকালে রথে চেপে গঙ্গাতীরে কাঙালিবাবুর ঘাটে যাওয়ার পথে ভক্তের বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে রথেই ভক্তের পূজা গ্রহণ করেন।
রথ পৌঁছে যায় গড়ের ঘাটে। ১০৮ ঘড়া কাঁচা দুধে মায়ের স্নান হয়। সেদিন ওখানেই জনগণের অন্নসেবার ব্যবস্থা থাকে। ভেজানো কাঁচাছোলা, 
আখের গুড় ও জল দিয়ে ভক্তবৃন্দ দেবদেবীকে রথে আপ্যায়ন করেন। এই প্রসাদই দেবীকে নিবেদন করা হয় কাঙালিবাবুর ঘাটেও। সেখানে দেবী অন্নপূর্ণা ও মহাদেব মাটির বেদীতে অবস্থান করেন। তাঁদের প্রতি ভোগ নিবেদন করা হয় মাটির পাত্রে। বৈদ্যনাথবাবুর মৃত্যুর পর দেবীমূর্তি মন্দির থেকে চুরি হয়ে যায়। চোর ওই মূর্তি নিয়ে যাওয়ার সময় গড়ের ঘাটে গিয়ে অন্ধ হয়ে যায়। চোর ওই মূর্তি গঙ্গার ধারেই ফেলে রাখে। এক শবর ওই সুন্দর দেবীমূর্তি দেখে বুঝতে পারেন এই মূর্তি বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়ির অন্নপূর্ণা। তখন তিনি তাঁর সাধ্যমতো মাটির বেদী নির্মাণ করে মাটির থালা বাটি গ্লাসে কাঁচা ছোলা ভেজানো, আখের গুড় ও জল দিয়ে দেবীর অর্চনা করেন। সেই থেকে এই নিয়ম এখনও চলে আসছে। 
একবার কাঙালিবাবুর ঘাট থেকে দেবদেবী দিবাবসান হলে মন্দিরের দিকে ফিরছেন। তেলিনীপাড়া অন্নপূর্ণা বারোয়ারি তলায় এসে রথ থেমে গেল। হাজার চেষ্টা করেও রথকে নড়ানো গেল না। অবশেষে মন্দির থেকে লক্ষ্মীনারায়ণকে পালকিতে চাপিয়ে অন্নপূর্ণা বারোয়ারির কাছে আনা হল, লক্ষ্মীনারায়ণ অন্নপূর্ণার মানভঞ্জন করলেন। রথ আবার চলতে শুরু করল। লক্ষ্মীনারায়ণকে নিয়ে পালকি যখন অন্নপূর্ণাকে মান ভাঙিয়ে আনার জন্য যেত, তখন কালোবাবু জীতেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা একটি গান গাইতে গাইতে যেত বন্দ্যোপাধ্যায় পরিবারের সদস্যেরা। 
সেই গান এখনও গাইতে গাইতে বন্দ্যোপাধ্যায় পরিবারের সদস্যেরা এগিয়ে চলেন রথের দিকে। 
‘আনতে শিব অন্নপূর্ণা,
 চল সবে যাই গো ত্বরা,
 অবসান হল দিবা,
 উচিত নয় বিলম্ব করা।।
 তৃতীয়ার উপলক্ষ্যে,
 হরগৌরী অন্তরীক্ষে,
রথেতে গঙ্গা সমক্ষে,
 বিরাজিছেন মনোহরা।।
 সত্বর পদ সঞ্চারে,
 চল যাই জাহ্নবী তীরে,
 বুঝি মা রেখেছেন হরে
 হয়ে বিরহ কাতরা।।’ 
রথ ফিরে আসে অন্নপূর্ণা মন্দিরে। দেবী অন্নপূর্ণা ও মহাদেবকে রথ থেকে নামিয়ে মন্দিরের চত্বরে রাখা হয়। সেখানে পুজোর আয়োজন চলে। তারপর সঠিক সময় সিংহাসনে দেবীকে স্থাপন করা হয়। সিংহাসনে দেবীর স্থাপন, সজ্জা ইত্যাদি পরিবারের পুরুষদের দ্বারাই করা হয়। অক্ষয় তৃতীয়ার দিন একমাত্র, দেবী অন্নপূর্ণা ও মহাদেবকে ভক্তজন স্পর্শ করতে পারে। 
10th  May, 2024
অক্ষয় তৃতীয়ার অনন্ত মাহাত্ম্য
সুমন গুপ্ত

কৌরবদের সঙ্গে দ্যূতক্রীড়ায় ধর্মরাজ যুধিষ্ঠির পরাভূত। শেষে কী যে মতিভ্রম হল তাঁর, দ্রৌপদীকেও পণ রাখলেন! দ্রৌপদীপণেও ধর্মরাজের পরাজয় হল। দুরাত্মা দুর্মতি দুঃশাসন পাঞ্চালির দীর্ঘ কেশাকর্ষণপূর্বক সভাসমীপে আনয়ন করল। বিশদ

10th  May, 2024
অক্ষয় তৃতীয়া ও শ্রীকৃষ্ণ
সমুদ্র বসু

 

অক্ষয় তৃতীয়া তিথিতে যা কিছু করা হয় তা অক্ষয় হয়ে থাকে বলে জনমানসে বিশ্বাস। শ্রীকৃষ্ণকে জড়িয়ে মহাভারতে এই তিথিতে ঘটেছিল একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। কী সেই ঘটনাবলি? মহাভারতে দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ এক নির্মম ছবি। বিশদ

10th  May, 2024
কী কিনবেন অক্ষয় তৃতীয়ায়?
সুনীতি বন্দ্যোপাধ্যায় 

বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি অক্ষয় অর্থাৎ যা অবিনশ্বর অর্থাৎ ক্ষয় নেই। ১৪৩১ সনের অক্ষয় তৃতীয়া বৈশাখ মাসে ২৭ তারিখে ও ইংরেজি ২০২৪ সালের ১০ মে শুক্রবার। বিশদ

10th  May, 2024
অক্ষয় তৃতীয়ায় আবির্ভূত হন ভগবান পরশুরাম
অরুণাভ দত্ত

একবার মর্ত্যলোকে ভারী গোল বেঁধে গেল। তখন সমাজ চার বর্ণে বিভক্ত—ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শূদ্র। ব্রাহ্মণরাই সমাজের মাথা। কীসে মানুষের কল্যাণ হবে, দিবানিশি সেই চিন্তাতেই ব্রাহ্মণরা মগ্ন। সেই সময় হয়েছিল কী, ক্ষত্রিয়রা ঐশ্বর্যের গৌরবে খুব অহঙ্কারী হয়ে পড়ল। বিশদ

10th  May, 2024
স্ক্রিন টেস্ট
পার্থ দে

মহারানি স্বর্ণকুমারী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা যোগমায়া চক্রবর্তীকে ইস্কুলের মেয়েরা আড়ালে ‘কেঁদো বাঘ’ বলে ডাকে। তাঁর দু-মণি শরীরের জন্য ‘কেঁদো’ বলে। আর হেডমিস্ট্রেসকে ‘বাঘ’ কেন বলে আশা করি সেটা বলে দিতে হবে না! বিশদ

10th  May, 2024

Pages: 12345

একনজরে
মঙ্গলবার রাত থেকে শুরু হওয়া প্রাক্‌ বর্ষার মাঝারি বৃষ্টি স্বস্তি দিল মালদহবাসীকে। জুড়োলো দহন জ্বালা। বুধবার ভোরে ঝোড়ো হওয়ার সঙ্গে জেলার বেশ কিছু জায়গায় মুষলধারে বৃষ্টি নামে। ...

নিজেদের এলাকার বুথের ফলাফলের উপর তৃণমূল নেতাদের ভাগ্য ঝুলে রয়েছে। অতীতে দেখা গিয়েছে, অনেক তাবড় নেতার বুথে দল ফল খারাপ করেছে। তারপরও তাঁরা বহাল তবিয়তে ক্ষমতায় থেকে গিয়েছেন। সংগঠনের তাঁরাই শেষ কথা। এবার সেটা হবে না। ...

পশ্চিমবঙ্গে কাজ রয়েছে। রয়েছে সুষ্ঠু পরিবেশ। এখানে খুঁজলেই কাজ পাওয়া যায়। ভিন রাজ্য থেকে আসা শ্রমিকদের বক্তব্য স্পষ্ট। যা এক কথায় নস্যাৎ করে দিচ্ছে বিরোধীদের ...

কলকাতা ও দুই ২৪ পরগনার ২১টি থানা, জিআরপি এবং হাসপাতালে অস্বাভাবিকভাবে মৃতদের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য নতুন জায়গা নির্দিষ্ট করে দিল স্বাস্থ্যভবন। এর মধ্যে পাঁচটি হাসপাতাল, ১২টি জিআরপি থানা এবং কলকাতা পুলিস এলাকার চারটি থানা রয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব কচ্ছপ দিবস
১৪৯৮ - পর্তুগীজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামা উত্তমাশা অন্তরীপ হয়ে ভারতের কালিকট বন্দরে এসেছিলেন
১৬০৯ - শেক্সপিয়ারের সনেট প্রথম প্রকাশিত হয় লন্ডনে
১৮১৮ - প্রথম বাংলা সংবাদপত্র সমাচার দর্পণ আজকের দিনে প্রথম প্রকাশিত হয়। সম্পাদক ছিলেন জন ক্লার্ক মার্শম্যান
১৮২৯- বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকার প্রতিষ্ঠাতা ও গণিতবিদ মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৯৪ - ভারতে ফলিত গণিতের জনক বিজ্ঞানী নিখিলরঞ্জন সেনের জন্ম 
১৯০২ - কিউবা একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে এবং এই দিনে সকল মার্কিন সেনা কিউবা ত্যাগ করে
১৯০৫ - বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকার প্রতিষ্ঠাতা ও গণিতবিদ মাধবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯০৬- নাট্যকার হেনরিক ইবসেনের মৃত্যু
১৯১৮- ইংরেজ ক্রিকেটার ডেনিস কম্পটনের জন্ম
১৯১৯- জয়পুরের রাজমাতা গায়ত্রী দেবীর জন্ম
১৯২৮- বিশিষ্ট তবলিয়া রাধাকান্ত নন্দীর জন্ম
১৯৩০ - বাঙালী প্রত্নতত্ত্ববিদ রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের মৃত্যু 
১৯৩২ - ইয়ারহার্ট প্রথম মহিলা যিনি একক উড্ডয়নে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দেন
১৯৫১- বিশিষ্ট দাবাড়ু আনাতোলি কারাপোভের জন্ম
১৯৮৩ - এইচআইভি ভাইরাস সম্পর্কে প্রথম প্রকাশিত হয় সায়েন্স ম্যাগাজিনে



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৯ টাকা ৮৪.২৩ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৪ টাকা ১০৭.৭২ টাকা
ইউরো ৮৮.৯২ টাকা ৯২.০৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৬০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৯৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,২৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯৩,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯৩,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৯ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪।  পূর্ণিমা ৩৬/৫ রাত্রি ৭/২৩। বিশাখা নক্ষত্র ১০/৪৫ দিবা ৯/১৫। সূর্যোদয় ৪/৫৭/৩৭, সূর্যাস্ত ৬/৯/৫। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫২ গতে ৯/২ মধ্যে পুনঃ ১১/১৫ গতে ২/৪ মধ্যে পুনঃ ৩/৩১ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/৫১ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৩ গতে ১২/৫৪ মধ্যে। 
৯ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪। পূর্ণিমা সন্ধ্যা ৬/৪৮। বিশাখা নক্ষত্র দিবা ৮/৫৮। সূর্যোদয় ৪/৫৭, সূর্যাস্ত ৬/১২। অমৃতযোগ দিবা ৩/৪০ গতে ৬/১২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২ গতে ৯/১০ মধ্যে ও ১১/৫৮ গতে ২/৬ মধ্যে ও ৩/৩০ গতে ৪/৫৭ মধ্যে। কালবেলা ২/৫৩ গতে ৬/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৪ গতে ১২/৫৫ মধ্যে। 
১৪ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ভূপতিনগরে তৃণমূল নেতার উপর হামলা, কাঠগড়ায় বিজেপি
পূর্ব মেদিনীপুরের ভূপতিনগর থানার এক্তারপুরে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি অম্বিকেশ মান্নার ...বিশদ

06:30:00 PM

ইডি-সিবিআইয়ের হাত থেকে বাঁচতে বিজেপিতে গিয়েছেন, নাম না করে তাপস রায় প্রসঙ্গে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:21:55 PM

একবছর আগে থেকেই বিজেপির সঙ্গে যোগাযোগ ছিল, নাম না করে তাপস রায় প্রসঙ্গে বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:19:19 PM

মোদি জিতলে এটাই ভারতবর্ষে শেষ নির্বাচন: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:11:43 PM

সবার সার্টিফিকেট বহাল থাকবে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:09:11 PM

সারাদেশে বিজেপিকে মদত দিচ্ছে বামেরা: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

06:07:47 PM