Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

হুঁশ নেই!

পূর্বাভাস ছিলই। সেই আশঙ্কাকে সত্যি প্রমাণ করে খাদ্যপণ্যের বাজারে আগুন লেগেছে। দামের ছেঁকায় জেরবার সাধারণ মানুষ। তবু হুঁশ নেই নরেন্দ্র মোদির! সরকার গঠনের জন্য কোনওরকমে সংখ্যাগরিষ্ঠতা জোগাড় করে আপাতত সংসার সাজিয়ে বসেছেন। কিন্তু প্রথম থেকেই শরিকদের চাপ সামলাতে নাজেহাল হতে হচ্ছে তাঁকে। উপরন্তু ভোটের এই ফলাফল দেখে সরাসরি তাঁর দিকে আঙুল তুলে চাপ বাড়িয়েছে আরএসএস। অতএব গদি টিকিয়ে রাখতে ব্যস্ত প্রধানমন্ত্রীর নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তের হেঁশেলের খবর রাখার সময় নেই এখন। খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি তাই গত পনেরো মাসে রেকর্ড ছুঁলেও হাত গুটিয়ে বসে আছে কেন্দ্রীয় সরকার। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গৃহস্থের হেঁশেলে এই মূল্যবৃদ্ধির আঁচ সরাসরি ধাক্কা দিচ্ছে। কেন্দ্র জ্বালানি তেলের দাম না কমানো পর্যন্ত খাদ্যপণ্য নিয়ে চিন্তা বহাল থাকবে। বস্তুত গত কয়েক মাস ধরে প্রায় প্রতিটি নীতি নির্ধারণ কমিটির বৈঠকের পর রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে না আসার প্রধান কারণ খাদ্যপণ্যের চড়া দাম। আর তৎকালীন সরকার সমানে বলে গিয়েছে, মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে আছে। গত সপ্তাহেও সংশ্লিষ্ট কমিটির শেষ বৈঠকে একই উদ্বেগের ছবি দেখা গিয়েছে। মূল্যবৃদ্ধির হার যেহেতু কাঙ্ক্ষিত ৪ শতাংশে নামিয়ে আনা যায়নি, তাই রেপো রেটও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। আবার রেপো রেট না কমায় ব্যাঙ্ক ঋণের ইএমআইতে চড়া সুদ গুনে যেতে হচ্ছে মধ্যবিত্তকে। গোদের ওপর বিষফোঁড়ার মতো ব্যাঙ্কঋণে সুদের হার বাড়িয়ে দেওয়ায় ১৫ জুন থেকে ইএমআই-ও বেড়ে গিয়েছে। এই জ্বলন্ত সমস্যাগুলি নিয়ে দেশের নবনির্বাচিত সরকারের কোনও তাপ-উত্তাপ দেখা যাচ্ছে না।
এই প্রচণ্ড গরমে উৎপাদন ও সরবরাহে ঘাটতি দেখা দেওয়ায় খুচরো বাজারে মূল্যবৃদ্ধি হতে পারে বলে বেশ কয়েকটি সমীক্ষায় আগেই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল। তা সত্ত্বেও গত চার মাসে খুচরো বাজারে মূল্যবৃদ্ধির হার কিছুটা কমে ৪.৭৫ শতাংশে চলে এসেছিল ঠিকই, কিন্তু খুচরো বাজারে আনাজ সহ খাদ্যপণ্যের দাম ৮ শতাংশের উপরেই থেকে গিয়েছে। মে মাসে খাদ্যপণ্যের দাম বৃদ্ধির হার সামান্য কমেও দাঁড়িয়েছে ৮.৬৯ শতাংশে। কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান বলছে, গত মাসে খুচরো বাজারে আনাজের দাম বেড়েছে ২৭.৩৩ শতাংশ, ডালের দাম ১৭.১৪ শতাংশ, মাছ-মাংস-ডিমের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে ৭ শতাংশের বেশি, ফলের দাম বেড়েছে ৭ শতাংশ। একমাত্র ভোজ্যতেলের দাম কিছুটা কমেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশ্ববাজারে অশোধিত তেলের দাম ৮০ ডলারের কিছু বেশি রয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন দেশের মধ্যে যে রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছে, তাতে যেকোনও সময়ে অশোধিত তেলের দাম বেড়ে যেতে পারে। ফলে খুচরো বাজারে খাদ্যপণ্যের দামবৃদ্ধি নিয়ে অনিশ্চয়তা থেকেই যাচ্ছে। সম্প্রতি একটি সংস্থার সমীক্ষা রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, টম্যাটো, আলু ও পেঁয়াজের দাম বাড়ায় মে মাসে গৃহস্থের নিরামিষ রান্নার খরচ বেড়েছে। ঘটনা হল, অত্যাবশ্যক পণ্য কেনার খরচ বেড়ে যাওয়ায় লোকের হাতে আর বাড়তি টাকা থাকছে না। অধিকাংশ পরিবারেই আয়ের থেকে ব্যয় বেশি হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে খুচরো বাজারে মূল্যবৃদ্ধি ৫.২০ শতাংশে দাঁড়াতে পারে বলে পূর্বাভাস রয়েছে। তাহলে সমস্যা আরও গভীর হবে সন্দেহ নেই। এর আগে ভোটের বাজারে মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে বিরোধী শিবির বারবার সরব হলেও মোদি সরকার ছিল নির্বাক শ্রোতা। মূল্যবৃদ্ধি রোধের জন্য নেওয়া হয়নি কোনও ব্যবস্থা। বরং মূল্যবৃদ্ধি ইস্যুটিকে আড়াল করতে ধর্মীয় ভাবাবেগকে উস্কে দিতে চেয়েছিল গেরুয়া শিবির। এবারও শোনা যাচ্ছে না মূল্যবৃদ্ধি রোধের তেমন কোনও আশ্বাস। অর্থাৎ আম জনতার সুরাহার আশা নেই।
এই সঙ্কটের মধ্যেই পাইকারি বাজারে মূল্যবৃদ্ধির নতুন ছবি সামনে এনে আরও উদ্বেগ বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারই। শুক্রবার কেন্দ্রের দেওয়া পরিসংখ্যান বলছে, এপ্রিল মাসে পাইকারি বাজারে সার্বিক মূল্যবৃদ্ধির হার ছিল ১.২৬ শতাংশ। মে মাসে সেটাই বেড়ে দ্বিগুণের বেশি হয়েছে (২.৬১ শতাংশ)। এই বৃদ্ধির হার গত পনেরো মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। পাইকারি মূল্যবৃদ্ধির গতিকে বাড়িয়ে তুলেছে খাদ্যপণ্যের দাম। তথ্য বলছে, পাইকারি বা হোলসেল মার্কেটে খাদ্যপণ্যের দামের হার পৌঁছেছে প্রায় ১০ শতাংশে (৯.৮২ শতাংশ)। এপ্রিল মাসে এই হার ছিল ৭.৭৪ শতাংশ। পাইকারি বাজারে শুধু আনাজের দামই বেড়েছে ৩২.৪২ শতাংশ। অন্যান্য পণ্যের মধ্যে আলু ৬৪.০৫ শতাংশ, পেঁয়াজ ৫৮.০৫ শতাংশ, ডাল ২১.৯৫ শতাংশ, খাদ্যশস্য ৯.০১ শতাংশ, ধান ১১.৭৯ শতাংশ, গম ৬ শতাংশ, ফল ৫.৮১ শতাংশ এবং দুধের দাম বেড়েছে ৩.৬১ শতাংশ। খবরে প্রকাশ, গত ষোলো বছরের মধ্যে গমের মজুত সবচেয়ে কম হয়েছে। এ বছর গম আমদানিও কম হতে পারে। তা হলে আগামী দিনে সঙ্কট আরও বাড়বে। খাদ্যপণ্যের সঙ্গে সঙ্গে রান্না করা খাবারের দামও বেড়েছে। দেখা গিয়েছে, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গত একবছরে একটি নিরামিষ খাবারের থালির খরচ ১০ থেকে ১৫ শতাংশ বেড়েছে। এখন গরিব, মধ্যবিত্তের এই নিদারুণ সঙ্কটে একমাত্র ‘ত্রাতা’ হতে পারে বৃষ্টি। মোদিতে কোনও ভরসা নেই।
পথে বসিয়েছে অযোধ্যা

২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি এখনও স্মৃতিতে টাটকা। সেদিন এক রাজসূয় যজ্ঞের সাক্ষী থেকেছে দেশ। বিপুল সমারোহে, অযোধ্যার বুকে রামমন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ‘বালক’ রামের। আদ্যন্ত ‘ধর্মীয়’ এই অনুষ্ঠানে অর্থ আর ক্ষমতার যৌথ শক্তিতে নিজের কর্তৃত্ব জাহির করতে সক্ষম হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিশদ

15th  June, 2024
কথা রাখার পাঠ

কৃষককে ‘অন্নদাতা’ আখ্যা দেন নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ২০১৬ সালে তিনিই ঘোষণা করেন, ২০২২-এর ভিতরে কৃষকের আয় দ্বিগুণ হবে। তারপরও পেরতে চলল দেড় বছর, কিন্তু অর্থনীতির উপর মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব মিলিয়ে দেখা যায়, কৃষকের আয় দ্বিগুণ হওয়া দূর, পরিবর্তে তাঁদের আয় বাস্তবে কমেই গিয়েছে। বিশদ

14th  June, 2024
মেধা বনাম ধান্দা

স্কুলে ক্লাসে ও পরীক্ষায় রচনা লিখতে হয় সকলকেই। তার মধ্যে ‘তোমার জীবনের লক্ষ্য’ বিষয়ক রচনা লেখার চল আবহমান। সেখানে দেখা যায়, বেশিরভাগ পড়ুয়া ‘ডাক্তার হতে চাই’ ঘোষণা দিয়েছে! এরপরই আসে ইঞ্জিনিয়ার, উকিল, শিক্ষক এবং অন্য চেনা পেশাগুলির পালা। বিশদ

13th  June, 2024
সর্বংসহা বাংলা

ফিরে যাওয়া যাক ২০১৪ সালে, যেখান থেকে সূচনা হয়েছিল দেশে মোদিযুগের। সেবার বাংলা থেকে দুটি আসন পেয়েছিল বিজেপি—আসানসোল এবং দার্জিলিং। বাংলার মানুষ ভোলেনি আসানসোলের ভোটদাতাদের কাছে মোদির সেদিনের দাবি—‘মুঝে … চাহিয়ে!’ বিশদ

12th  June, 2024
উপেক্ষিতা

স্বাধীনতার প্রায় ৭৭ বছর পরেও লজ্জা ঢাকা গেল না! পৃথিবীর অর্ধেক আকাশ জুড়ে রয়েছে যে নারী, বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রের দেশে সংসদে এবারও তাঁরা প্রায় উপেক্ষিতই থেকে গেলেন! ৯ জুনের রবি সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবনের বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কুর্সিতে বসার পর তাঁর মন্ত্রিসভায় যে ৭১ জন জায়গা পেলেন, তার মধ্যে মাত্র ৭ জন মহিলা। শতাংশের হিসেবে ১০ শতাংশ।
বিশদ

11th  June, 2024
বাঁচার রাস্তা উন্নয়ন

অটলবিহারী বাজপেয়ি ছিলেন এনডিএ নামক কংগ্রেস-বিরোধী এক জোট সরকারের প্রধানমন্ত্রী। ৫৪৩ আসনের লোকসভায় এনডিএর শক্তি ৩০৩ থাকলেও, বিজেপির নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা ছিল না—ম্যাজিক ফিগারের (২৭২) অনেক নীচেই ছিল বিজেপির একার সংগ্রহ (১৮২)। বিশদ

10th  June, 2024
কার্যত ‘সুপার ফ্লপ’

পরীক্ষায় বসার অনেক আগে থেকে নিজেকে ‘সেরা ছাত্র’ হিসাবে দেখাতে চেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ঢাকঢোল পিটিয়ে নিজের মাহাত্ম্য প্রচার করে বোঝাতে চেয়েছিলেন, শিবঠাকুরের আপন দেশে আগের সব প্রধানমন্ত্রীর থেকে তিনি একেবারেই আলাদা। বিশদ

09th  June, 2024
খেলা শুরু

এ যেন ‘শুরুর’ আগেই শুরু হয়ে গিয়েছে! তীব্র গরমের সঙ্গে ঘরে-বাইরে সাঁড়াশি চাপে হাঁসফাঁস অবস্থা নরেন্দ্র মোদির। স্বপ্ন দেখেছিলেন, আগের দু’বারের মতো এবারও দলের একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য মসনদে বসবেন। কিন্তু তা হয়নি। বিশদ

08th  June, 2024
ধন্যবাদ ভারতবাসী

গুজরাতে বিজেপির প্রভাব দীর্ঘদিন যাবৎ। সঙ্ঘের উত্থানের শুরুর ইতিহাস সেখানে প্রাচীন। ১৯৯৫ সালে কেশুভাই প্যাটেলের নেতৃত্বে ওই রাজ্যে প্রথমবার ক্ষমতার স্বাদ পায় তারা। তবে তাঁর রাজপাট দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। বিজেপি থেকেই, তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন যিনি সেই সুরেশ মেহতাকে ক্ষমতার অলিন্দ ছেড়ে বেরিয়ে যেতে হয় অল্পকাল পরেই। বিশদ

06th  June, 2024
‘মোদি ম্যাজিক’ উধাও 

‘মোদি ম্যাজিক’ বলে বাস্তবে কিছু নেই, গেরুয়া শিবিরের তরফে একটি আরোপিত শব্দবন্ধ মাত্র। ‘মোদির গ্যারান্টি’তেও আর আস্থা রাখে না দেশবাসী। মঙ্গলবার প্রকাশিত সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল এটাই ঘোষণা করে দিল পরিষ্কারভাবে।‌ বিশদ

05th  June, 2024
ফয়সালা

কাল সকালে আকাশের (আবিরে রাঙানো) রং গেরুয়াই থাকবে, নাকি বদলে যাবে রামধনু-রঙে— আজই সেই কঠিন প্রশ্নের ফয়সালা হয়ে যাবে। বিশদ

04th  June, 2024
অবিকৃত ফলাফল

বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্য ভারতের বৈশিষ্ট্য ও সেরা সম্পদ। বিচিত্রতা গাঁথা রয়েছে এদেশের প্রকৃতি, ধর্ম, ভাষা, সংস্কৃতি প্রভৃতির মধ্যে। তার ফলে এখানে কোনও একটি বড় ‘ইভেন্ট’ যেমন-তেমন করে বা যখন-খুশি উদযাপন করা সম্ভব হয় না। বিশদ

03rd  June, 2024
প্রহর গোনা শুরু

দেখতে দেখতে ৭৮ দিনের ভোটযুদ্ধ শেষ। ফলাফলের প্রহর গোনা শুরু। ১৬ মার্চ ভোট ঘোষণার মধ্য দিয়ে গোটা দেশে নির্বাচনী আচরণবিধি জারি হয়েছিল। প্রায় দেড়মাস ধরে সাতদফা ভোটগ্রহণ পর্ব শেষ হল ১ জুন। এবার সেই মাহেন্দ্রক্ষণের অপেক্ষা। ৪ জুন।
বিশদ

02nd  June, 2024
খোলসের আড়ালে

তাঁর ভোলবদল ছোটবেলার স্মৃতি মনে করিয়ে দিয়েছে। ‘গো অ্যাজ ইউ লাইক’। বাংলা করলে দাঁড়ায়, ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’। ছোটবেলায় স্কুল অথবা পাড়ার যে কোনও ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় একেবারে শেষের আইটেম থাকত, যেমন খুশি তেমন সাজার খেলাটি।
বিশদ

01st  June, 2024
দুর্বল রণনীতি

বিজেপি এবং এনডিএ’র ইতিহাসে সোনালি বছর গিয়েছে ২০১৯। সেবারের লোকসভা নির্বাচনেই বিজেপি (৩০৩ আসন) এবং তাদের জোট এনডিএ (৩৫৩ আসন) পেয়েছিল সর্বোচ্চ ‘সাফল্য’। বিশদ

31st  May, 2024
এবার অন্তত থামুন মোদি

বাড়িয়ে চড়িয়ে বলা কিছু মানুষের স্বভাব, সেটা ক্রমে মুদ্রাদোষেই পরিণত হয় কারও কারও ক্ষেত্রে। মূলত দুটি প্রয়োজনে ‘তিলকে তাল’ করতে হয় কাউকে কাউকে। একবার করতে হয় অপছন্দের ব্যক্তি বা প্রতিপক্ষকে নিকৃষ্ট প্রমাণ করতে—তার তিলপ্রমাণ দোষটাকে তাল করে দেখানোর দরকার পড়ে। বিশদ

30th  May, 2024
একনজরে
লোহার রড ছাড়াই ক্যানেলের গার্ডওয়াল তৈরি করায় সামান্য বৃষ্টিতেই তা ভেঙে পড়ল। এনিয়ে নিম্নমানের কাজ করার অভিযোগ উঠেছে ধূপগুড়ির গাদং-১ পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। এনিয়ে শনিবার স্থানীয় বাসিন্দারা বিক্ষোভ দেখান। ...

নিয়ম ভেঙে বিল ও চাষের জমি থেকে মাটি তুলে ইটভাটায় পাঠাচ্ছে মাটি মাফিয়ারা। এই অভিযোগে মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়ায় মাটিবোঝাই ট্রাক্টর আটকে দিলেন গ্রামবাসীরা। তাঁদের আরও অভিযোগ, ওই মাটি নিয়ে যাওয়ার সময় রাস্তায় পড়ছে। বৃষ্টিতে মাটি কাদা হয়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। ...

১৯৮৮ ইউরোর সেমি-ফাইনাল। হামবার্গের ভোকসপার্ক স্টেডিয়ামে আয়োজক দেশ পশ্চিম জার্মানির বিরুদ্ধে পিছিয়ে পড়েও ২-১ গোলে দুরন্ত জয় ছিনিয়ে নিয়েছিল রিনাস মিশেলের প্রশিক্ষণাধীন নেদারল্যান্ডস। এরপর খেতাবি লড়াইয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নকে ২-০ ব্যবধানে হারিয়ে খেতাব ঘরে তোলে ডাচ-ব্রিগেড। ...

জিএসটি আদায়ের হার এরাজ্যে যথেষ্ট ভালো। দপ্তরের অফিসার ও কর্মীরাই স্বাভাবিকভাবে এই কৃতিত্বের প্রধান দাবিদার। কিন্তু জিএসটি ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজতে পশ্চিমবঙ্গের অফিসারদের অবদানও কম নয়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৫৬: নবাব সিরাজউদ্দৌলার কাশিম বাজার কুঠি দখল
১৮৬১: স্বাধীনতা সংগ্রামী ও সাংবাদিক হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৮৯০: ইংরেজ কৌতুকাভিনেতা ও পরিচালক  স্ট্যান লরেলের জন্ম
১৮৯৪: ইন্টারন্যাশনাল অলিম্পিক্স কমিটি প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯০৩: ফোর্ড মোটর কোম্পানি প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯২০: গায়ক ও সুরকার হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯২৫: স্বাধীনতা সংগ্রামী চিত্তরঞ্জন দাশের মৃত্যু
১৯৪৪: বিজ্ঞানী আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের মৃত্যু
১৯৪৫: ভারতীয় বাঙালি পদার্থবিজ্ঞানী বিকাশচন্দ্র সিংহের জন্ম
১৯৫০: অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর জন্ম
১৯৫৩: ইংল্যান্ডের প্রথম নারী কেবিনেট মন্ত্রী মার্গারেট বন্ডফিল্ডের মৃত্যু
১৯৬৩: রাশিয়া থেকে বিশ্বের প্রথম নারী নভোচারী ভেলেনটিনা তেরেসকোভা মহাকাশ পাড়ি দেওয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেন
১৯৭২: নিউ ইয়র্কে জাজ সংগীতের জাদুঘর প্রথম দর্শকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়
২০২১: বিশিষ্ট মঞ্চাভিনেত্রী স্বাতীলেখা সেনগুপ্তর মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৭৩ টাকা ৮৪.৪৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২১ টাকা ১০৭.৬৮ টাকা
ইউরো ৮৮.০৭ টাকা ৯১.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,২৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,০৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,১৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ আষাঢ়, ১৪৩১, রবিবার, ১৬ জুন, ২০২৪। দশমী ৫৯/৩০ শেষরাত্রি ৪/৪৪। হস্তা নক্ষত্র ১৫/৪৩ দিবা ১১/১৩। সূর্যোদয় ৪/৫৫/৪৭, সূর্যাস্ত ৬/১৮/৩৩। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪৩ গতে ৯/২৩ মধ্যে পুনঃ ১২/৩ গতে ২/৪৪ মধ্যে। রাত্রি ৭/৪৩ মধ্যে পুনঃ ১০/৩৩ গতে ১২/৪১ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫৭ গতে ১/১৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৫৮ গতে ২/১৭ মধ্যে।   
১ আষাঢ়, ১৪৩১, রবিবার, ১৬ জুন, ২০২৪। দশমী রাত্রি ৩/৫। হস্তা নক্ষত্র দিবা ১০/২৭। সূর্যোদয় ৪/৫৫, সূর্যাস্ত ৬/২১। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৮ গতে ৯/২৮ মধ্যে ও ১২/৮ গতে ২/৪৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪৭ মধ্যে ও ১০/৩৮ গতে ১২/৪৬ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫৭ গতে ১/১৯ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৫৭ গতে ২/১৭ মধ্যে। 
৯ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি২০ বিশ্বকাপ: ৩ উইকেটে জিতল পাকিস্তান, বিপক্ষ আয়ারল্যান্ড

11:52:13 PM

ইউরো ২০২৪: স্লোভেনিয়া ১ - ডেনমার্ক ১ (৯০ মিনিট)

11:48:00 PM

ইউরো ২০২৪: স্লোভেনিয়া ১ - ডেনমার্ক ১ (৭৭ মিনিট)
 

11:12:31 PM

ইউরো ২০২৪: স্লোভেনিয়া ০-ডেনমার্ক ১ (হাফটাইম)

10:22:38 PM

ইউরো ২০২৪: স্লোভেনিয়া ০-ডেনমার্ক ১ (১৭ মিনিট)

09:54:03 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: পাকিস্তানকে ১০৭ রানের টার্গেট দিল আয়ারল্যান্ড

09:50:34 PM