আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
২০১৭ সালে জিএসটি ব্যবস্থা চালু হওয়ার আগে পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে সোনার উপরে ভ্যাট চালু ছিল ১ শতাংশ হারে। জিএসটি প্রথা চালুর পর কর ৩ শতাংশে পৌঁছয়। স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা বলছেন, কেন্দ্রীয় সরকার সোনার উপর আমদানি শুল্ক ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৬ শতাংশে নামিয়েছে। তার কিছুটা প্রভাব ইতিমধ্যেই বাজারে পড়েছে। বাজেট ঘোষণার পরে সোনার দাম গড়ে পাঁচ হাজার টাকা কমেছিল প্রতি ১০ গ্রামে। কিন্তু তা ফের চড়েছে। ন্যাশনাল জেমস অ্যান্ড জুয়েলারি কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার অন্যতম ডিরেক্টর সমর দে বলেন, জিএসটির হার যদি ১ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়, তাহলে আরও কিছুটা সুবিধা পাবেন ক্রেতারা। তাতে বাজার আরও একটু চাঙ্গা হবে। জিএসটির হার যেহেতু নির্ধারিত হয় জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে, তাই এই ব্যাপারে আগামী বৈঠকেই সিদ্ধান্ত নিক কেন্দ্র, চাইছি আমরা।
বিগত কয়েক বছরে বিশ্বের আর্থ-রাজনৈতিক পরিস্থিতি যা রয়েছে, তাতে আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দামের বড় পতনের আশা করছেন না প্রায় কেউই। এদিকে ভারত প্রায় পুরোপুরি সোনা আমদানির উপর নির্ভরশীল। ডলারের সাপেক্ষে টাকার দাম কমতে থাকার পরিস্থিতি আমদানি খরচ বাড়াচ্ছে। তাই আমদানি শুল্ক কমলেও তা সোনার বাজারকে প্রত্যাশিত স্বস্তি দিতে পারছে না। এদিকে গত কয়েক বছর সোনার ব্যবসা ভালো যায়নি। তাই বিক্রি বাড়াতে জিএসটির ভার লাঘবের দিকেই এবার নজর রাখছেন স্বর্ণকাররা।