বিদ্যার্থীদের পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের কর্মপ্রাপ্তির যোগ। বিশেষত সরকারি বা আধা সরকারি ক্ষেত্রে যোগ প্রবল। ... বিশদ
শিল্প দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, মা-মাটি-মানুষ সরকারের আমলে বিভিন্ন সমবায় ও বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কের মাধ্যমে রাজ্যে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পস্থাপনে এখনও পর্যন্ত বিনিয়োগ হয়েছে ২,৪৩,৪১৯ কোটি টাকা। বিনিয়োগের নিরিখে যা গোটা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ। এরই সঙ্গে কুটির শিল্পেও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। শিল্প দপ্তরের ওই সূত্রটি জানিয়েছে, আর্থিক মন্দায় দেশের শিল্পস্থাপন সূচক যখন নিম্নমুখী, ঠিক সেই সময়ে রাজ্যের সূচক ঊর্ধ্বগামী। কেন্দ্রীয় সরকারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৯-২০ আর্থিক বছরে গোটা দেশে শিল্পস্থাপন সূচক ০.৬ এসে পৌঁছেছে। এই সময়ে পশ্চিমবঙ্গের শিল্পস্থাপন সূচক পাঁচ গুণ বেড়ে হয়েছে ৩.০।
শিল্প দপ্তরের ওই সূত্রটি জানিয়েছে, এসব ছাড়াও শিল্প স্থাপনের জন্য সহায়ক ইজ অব ডুয়িং বিজনেস, গ্রামীণ সড়ক ও আবাস নির্মাণ, সংখ্যালঘুদের স্কলারশিপ, স্কিল ডেভেলপমেন্ট এবং ই-টেন্ডারিংয়ে গোটা দেশের মধ্যে এগিয়ে রয়েছে রাজ্য। ওই সূত্রটি জানিয়েছে, একদিকে বিভিন্ন সামাজিক প্রকল্পে নাগরিকদের সুবিধা প্রদান, নানা সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প এবং পাল্লা দিয়ে বিভিন্ন আর্থিক সংস্কারের মতো পদক্ষেপ বাড়তি সুবিধা দিয়েছে রাজ্যের শিল্প বিনিয়োগের স্বাভাবিক পরিবেশকে গড়ে তুলতে। রাজ্যের আর্থ-সামাজিক এবং পরিকাঠামো উন্নয়ন আকর্ষিত করেছে বিনিয়োগকারীদের।