আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
২০২৪ ইউরোতে হতাশাজনক পারফরম্যান্স মেলে ধরে ইতালি। আর সেমি-ফাইনালে ফ্রান্সের দৌড় থামায় স্পেন। স্বাভাবিকভাবেই এই ম্যাচে কিলিয়ান এমবাপেদের ফেভারিট ধরা হচ্ছিল। শুরুটা দুর্দান্তও করে ফরাসি-ব্রিগেড। ১৩ সেকেন্ডে ফ্রান্স ও নেশনস লিগের ইতিহাসে দ্রুততম গোল করে দলকে এগিয়ে দেন বারকোলা (১-০)। তবে পিছিয়ে পড়েও খেই হারায়নি ইতালি। ষষ্ঠ মিনিটেই সমতায় ফিরতে পারত তারা। ফ্রতেসির হেড বারে প্রতিহত হয়। তবে ৩০ মিনিটে কোনও ভুল হয়নি ডিমার্কোর। সতীর্থ টোনালির সঙ্গে ওয়ান-টু-ওয়ান খেলে দুরন্ত আউটস্টেপ ভলিতে জাল কাঁপান ইন্তার মিলানের লেফট উইং ব্যাক (১-১)। ম্যাচের বাকি সময়ে ইতালির কাছে পাত্তা পায়নি ফ্রান্স। রিয়াল মাদ্রিদ তারকা কিলিয়ান এমবাপে তো নিজের ছায়া হয়েই থাকলেন। আতোয়াঁ গ্রিজম্যানকেও তেমন উজ্জ্বল দেখাল না। দ্বিতীয়ার্ধে আরও বিপজ্জনক হয়ে ওঠে স্পালেত্তি-ব্রিগেড। ৫১ মিনিটে অ্যাওয়ে দলকে এগিয়ে দেন ডাভিদে ফ্রাতেসি। রেতেগির সাজানো পাস থেকে দুরন্ত প্লেসমেন্ট জাল কাঁপালেন তরুণ মিডিও (২-১)। আলাদা করে প্রশংসা প্রাপ্য ইতালিয়ান কোচ লুসিয়ানো স্পালোত্তি। ইউরোর ব্যর্থতার পর দলের খোলনলচে বদলে ফেলেছেন তিনি। ছোট ছোট পাস খেলে দ্রুত আক্রমণে উঠে ফ্রান্সকে হতাশায় ডোবালেন পেলেগ্রিনি-ডিমার্কোরা। ৭৪ মিনিটে ফরাসি কফিনে শেষ পেরেকটি পোঁতেন গিয়াকমো রাসপাদোরি। উদোগির বাড়ানো বল বক্সে পেয়ে জাল কাঁপান ২৪ বছর বয়সি ফরোয়ার্ড (৩-১)।