আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
২০১৩ সালের পর বৃহস্পতিবার প্রথম মেসি ও ডি মারিয়াকে ছাড়া মাঠে নেমেছিল আর্জেন্তিনা। এই দুই তারকা ফুটবলারের অভাব ঢাকাই প্রধান চ্যালেঞ্জ ছিল কোচ লায়োনেল স্কালোনির। ৯০ মিনিট লড়াই শেষে সেই পরীক্ষায় লেটার মার্কস নিয়েই পাস করলেন আর্জেন্তিনার কোচ। বিশেষত আপফ্রন্টে পাওলো ডিবালা, আলেজান্দ্রো গারনাচোদের সুযোগ দিয়ে তিনি বুঝিয়ে দিলেন, দেশের পরবর্তী প্রজন্ম সঠিক পথেই এগচ্ছে। প্রথমার্ধে একচ্ছত্র দাপট দেখিয়েও গোলের মুখ খুলতে ব্যর্থ লাওতারো মার্তিনেজরা। বরং সংযোজিত সময়ে ভাগ্য সহায় থাকলে ম্যাচে লিড নিতে পারত চিলি। ওটামেন্ডিকে টপকে নেওয়া মাতিয়াস কাতালানের হেড পোস্টে ধাক্কা খায়।
বিরতির পর অবশ্য আর্জেন্তিনার আক্রমণের ঝাঁঝের সামনে খড়কুটোর মতো উড়ে যায় রিকার্ডো গ্যারেকা ব্রিগেড। ৪৮ মিনিটে পরিকল্পিত আক্রমণ থেকে লিড নেয় তিনবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। নিজেদের অর্ধ থেকে ক্রিশ্চিয়ান রোমেরোর থ্রু পাস ধরে গতিতে আক্রমণে ওঠেন রডরিগো ডে পল। তারপর তাঁর পাস ধরে বক্সের মধ্যে ক্রস বাড়ান আলভারেজ। তবে সেই বল গোলে শট না নিয়ে ফলস দেন লাওতারো। পিছন থেকে এসে তা জালে জড়ান ম্যাক অ্যালিস্টার (১-০)। এক গোলে লিড নিতেই দলের পরিবর্তনের পথ হাঁটেন কোচ স্কালোনি। কোপা আমেরিকা স্কোয়াডে সুযোগ না পাওয়া পাওলো ডিবালাকে মাঠে নামান তিনি। মেসির অনুপস্থিতিতে এদিন ১০ নম্বর জার্সি গায়ে চাপিয়েছিলেন রোমার ফুটবলারটি। এরইমধ্যে ৮৪ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে বাঁ পায়ের দুরন্ত শটে ব্যবধান বাড়ান জুলিয়ান আলভারেজ (২-০)। আর ম্যাচের একেবারে অন্তিম লগ্নে জাল কাঁপিয়ে আর্জেন্তিনার জয় নিশ্চিত করেন ডিবালা (৩-০)।
আর্জেন্তিনা- ৩ : চিলি- ০
(অ্যালিস্টার, আলভারেজ, ডিবালা)