সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
বিরাট কোহলি যে বেঙ্গালুরুর ব্যাটিংয়ের ভরকেন্দ্র সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। ১৪ ম্যাচে ৭০৮ রান। গড় ৬৪.৩৬। তাঁর ধারেকাছে নেই কেউ। স্বভাবত ভিকে’র ব্যাটে স্বপ্ন দেখছেন বেঙ্গালুরুর সমর্থকরা। রানে ফিরেছেন ক্যাপ্টেন ডু’প্লেসিও। এছাড়া রজত পাতিদার, ক্যামেরন গ্রিন, গ্লেন ম্যাক্সওয়েলও রয়েছেন। যাঁরা নিজেদের দিনে অনেক হিসেব বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখেন। দ্রুত গতিতে রান তোলার সুনাম রয়েছে দীনেশ কার্তিকের। এটাই সম্ভবত তাঁর শেষ আইপিএল। ফলে সেরাটা মেলে ধরতে তিনিও চেষ্টা করবেন।
বেঙ্গালুরুর বোলিং শুরুতে ছিল একেবারেই ছন্নছাড়া। তার ফলও ভুগতে হয়েছিল দলকে। তবে ধাক্কা খেয়ে নিজেদের অনেকটাই শুধরে নিয়েছেন সিরাজরা। ভালো বল করছেন যশ দয়ালও। লকি ফার্গুসন উইকেট পাচ্ছেন। স্পিনার করণ শর্মার সঙ্গে স্বপ্নিল সিংয়েরও খেলার সম্ভাবনা প্রবল।
রাজস্থান রয়্যালস শেষ ছ’টি ম্যাচের মধ্যে হেরেছে পাঁচটিতে। বৃষ্টিতে ভেস্তে গিয়েছে একটি ম্যাচ। ব্যর্থতার সময় দলের দুর্বলতা সামনে আসে। সেটা ঢাকতে না পারলে আরও চাপ বাড়ে। এমন এক পরিস্থিতিতে সঞ্জু স্যামসনরা নামছেন এলিমিনেটরের লড়াইয়ে। যশ বাটলারের দেশে ফিরে যাওয়া রাজস্থানকে জোর ধাক্কা দিয়েছে। সেই অভাব ঢাকার দায়িত্ব নিতে হবে যশস্বী জয়সওয়াল, ক্যাপ্টেন সঞ্জু ও রিয়ান পরাগকে। সবরমতীর তীরে মরুঝড় উঠবে কিনা তা অনেকাংশে নির্ভর করছে এই ত্রয়ীর উপর। আসলে রোভম্যান পাওয়েল কিংবা টম কোহলার গ্র্যান্ডহোমের উপর ভরসা রাখা যায় না।
তবে রাজস্থানের বোলিং বেশ শক্তিশালী। পেস আক্রমণে ট্রেন্ট বোল্ট, সন্দীপ শর্মা, আভেশ খানের সঙ্গে নান্দ্রি বার্গারকে খেলানো হতে পারে। স্পিন বিভাগে সেরা বাজি যুজবেন্দ্র চাহাল। সেই সঙ্গে স্পিন অলরাউন্ডার রবিচন্দ্রন অশ্বিনও রয়েছেন।