ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় উন্নতি। বেচাকেনা আর উপার্জন বাড়বে। যে কোনও কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
কেন ফিল্ডিং অনুশীলনের এমন অভিনব পন্থা? জানা গিয়েছে, শেষ মুহূর্তে বলের গতিবিধি পাল্টালেও যাতে ক্যাচ ফস্কে না যায়, সেজন্যই এমন প্রস্তুতি। সাধারণত, উইকেটকিপার ও ক্লোজ-ইন ফিল্ডারদের ক্যাচের অনুশীলনে লন টেনিসের বল ব্যবহার করা হয়। কিন্তু অরুণডেল মাঠে দেখা গেল রবারের বলেই চলছে ফিল্ডিংয়ের ড্রিল। স্লিপ পজিশেনে দাঁড়িয়ে সবুজ বলে ক্যাচ ধরছেন শুভমান গিল, চেতেশ্বর পূজারারা। হলুদ বলও ব্যবহৃত হচ্ছে মাঝেমধ্যে। তবে গলি ক্রিকেটে যে রবারের বল ব্যবহার করা হয় তার সঙ্গে এই বলগুলোর তফাত রয়েছে। আসলে এগুলো শুধু ফিল্ডিং ড্রিলের জন্যই তৈরি। এদের নাম ‘রিঅ্যাকশন বল’। প্রধানত ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডে ব্যবহার করা হয় এই বলগুলো। যেখানে খুব ঠান্ডা এবং জোরালো হাওয়া বয়, সেখানেই সাধারণত অনুশীলন করা হয় এই বলে। জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমি ও জাতীয় শিবিরে ফিল্ডিং কোচ হিসেবে অংশ নেওয়া একজনের মতে, ‘ইংল্যান্ডের আর্দ্রতা ও সবুজ আউটফিল্ডের কারণে স্বাভাবিকের থেকে বল নড়ার সম্ভাবনা বেশি। যার ফলে ক্যাচ ধরতে অসুবিধা হয়। আর ডিউক বল তো আরও বেশি নড়ে। রিঅ্যাকশন বলে ক্যাচ প্র্যাকটিস করলে এক্ষেত্রে উপকার মেলে। হাল্কা হওয়ার ফলে এর মুভমেন্ট খুব বেশি। আর বিভিন্ন রঙের বল ব্যবহারের ফলে আই অ্যাডজাস্টমেন্ট ক্ষমতা বাড়ে।’
এদিকে, সাদা বলের ক্রিকেটের দুরন্ত ফর্ম লাল বলের ঘরানায় বজায় রাখাই চ্যালেঞ্জ অজিঙ্কা রাহানের। ফাইনালে নামার আগে মুম্বইকর যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী। আইপিএলের আগ্রাসী মানসিকতা থেকে টেস্টে মানিয়ে নিতে অসুবিধা হবে না বলেই জানিয়েছেন তিনি। রাহানে বলেছেন, ‘১৮-১৯ মাস পর জাতীয় দলে ফিরতে পেরে খুশি। আমার কাছে এটা স্পেশ্যাল। আইপিএলের ফর্ম ধরে রাখাই এখন আমার লক্ষ্য। টি-২০ ফরম্যাট থেকে টেস্টের আসরে সড়গড় হওয়া নিয়ে বিশেষ ভাবছি না। যেভাবে ব্যাট করছি, তাতে আমি সন্তুষ্ট। জটিলতা বাড়াতে চাইছি না। দৃষ্টিভঙ্গি যত সহজ রাখব, তত সুবিধা হবে। আমার কাছে এটা আবেগের মুহূর্ত। বাদ পড়ার পর পরিবার যেভাবে পাশে দাঁড়িয়েছিল তা মনোবল বৃদ্ধি করেছে।’