ছোট ও মাঝারি ব্যবসায় উন্নতি। বেচাকেনা আর উপার্জন বাড়বে। যে কোনও কাজে ব্যস্ততা বৃদ্ধির যোগ। ... বিশদ
আগামী ৯ জুন ভুবনেশ্বরে শুরু হচ্ছে কন্টিনেন্টাল কাপ। ভারত ছাড়াও লেবানন, মঙ্গোলিয়া আর ভানুয়াতু এই টুর্নামেন্টে অংশ নিচ্ছে। ঘরের মাঠে কাপ জিততে মরিয়া ‘মেন ইন ব্লুজ’। কন্টিনেন্টাল কাপের পরেই বেঙ্গালুরুতে বসবে স্যাফ কাপের আসর। ২১ জুন মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান। আমন্ত্রণী দেশ হিসাবে লেবানন ও কুয়েত এবারের স্যাফে অংশ নেবে। সূচি অনুযায়ী, আগামী কয়েক দিন পরপর ম্যাচ খেলতে হবে ভারতীয় দলকে। প্রচণ্ড গরমে চোট এড়াতে রোটেশন ফর্মুলায় যেতে চাইছেন জাতীয় কোচ। ২৬ জনের স্কোয়াড বেছে রাখা হয়েছে। কিন্তু কন্টিনেন্টাল কাপ শুরুর এক সপ্তাহ আগেও রক্ষণ নিয়ে শঙ্কা গোপন করেননি সুনীলদের হেডস্যর। বলেছেন, ‘রক্ষণ সংগঠন আরও মজবুত হওয়া প্রয়োজন। উইং থেকে ভেসে আসা ক্রসের সময় মনঃসংযোগ নষ্ট করলে চলবে না। ডিফেন্ডারদের মধ্যে বোঝাপড়া বাড়াতে হবে।’
আগামী বছরের গোড়ায় কাতারে এএফসি এশিয়ান কাপে খেলবে ভারতীয় দল। মেগা চ্যালেঞ্জের আগে আরও দু’টি টুর্নামেন্ট খেলবে স্টিমাচ-ব্রিগেড। সেপ্টেম্বরে থাইল্যান্ডে কিংস কাপ রয়েছে। পরের মাসেই মালয়েশিয়ায় মারডেকা কাপেও অংশ নেবে দল। একই ফুটবল ক্যালেন্ডারে এতগুলো আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট খেলার উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন ক্রোয়েশিয়ান কোচ। তাঁর বক্তব্য, ‘র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকা দলের বিরুদ্ধে যত বেশি সম্ভব ম্যাচ খেলা প্রয়োজন। কারণ, নিজেদের শক্তি-দুর্বলতা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা তৈরি হয়।’ আগামী এশিয়ান কাপেই হয়তো ভারতের কোচ হিসেবে শেষবার ডাগ-আউটে বসবেন ক্রোট কোচ। তবে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা খোলসা করতে চাননি। বরং পাখির চোখের মতো ফোকাস করছেন এশিয়ান কাপকে। ‘গ্রুপে অস্টেলিয়া, লেবানন, কাতারের মতো দলের বিরুদ্ধে খেলতে হবে। কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করাই আমাদের কাজ’— মন্তব্য স্টিমাচের।