অতি সত্যকথনের জন্য শত্রু বৃদ্ধি। বিদেশে গবেষণা বা কাজকর্মের সুযোগ হতে পারে। সপরিবারে দূরভ্রমণের যোগ। ... বিশদ
প্রবল চাপ মাথায় নিয়ে ম্যান ইউয়ের ঘরের মাঠ ওল্ড ট্রাফোর্ডে খেলতে নেমেছিল পিএসজি। কারণ, এই ম্যাচে পয়েন্ট নষ্ট করলে কার্যত বিদায়ঘণ্টা বেজে যেত তাদের। আর সেই কঠিন লড়াইয়ে নায়ক হয়ে উঠলেন নেইমার। ব্রাজিলিয়ান তারকার নৈপুণ্যে ম্যাচের ষষ্ঠ মিনিটেই এগিয়ে যায় পিএসজি (১-০)। কিলিয়ান এমবাপের শট প্রতিপক্ষের একজনের পায়ে লেগে চলে যায় ছ’গজ বক্সের ডান দিকে। সেই বল ধরে জোরালো শটে গোলটি করেন নেইমার। তবে ৩২ মিনিটে সমতা ফিরিয়ে আনে ম্যান ইউ। মার্শালের গোলমুখী শট পুরোপুরি বিপন্মুক্ত করতে পানেননি পিএসজি গোলরক্ষক। ফিরতি বলে জোরালো শট নেন মার্কাস র্যাশফোর্ড। বল ডিফেন্ডার ড্যানিলহোর পায়ে লেগে দিক পরিবর্তন করে জালে জড়ায় (১-১)। প্রথমার্ধে আর কোনও গোল হয়নি। তবে ৬৯ মিনিটে মার্কুইনহোসের গোলে ফের এগিয়ে যায় পিএসজি (২-১)। ডান দিক থেকে দিয়ালোর পাস পেনাল্টি বক্সের মুখে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আলতো টোকায় গোল করেন ব্রাজিলিয়ান ডিফেন্ডারটি। পরের মিনিটেই রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ১০ জনের দলে পরিণত হয় ম্যান ইউ। এরেরাকে ফাউল করায় দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখেন ফ্রেড। যদিও রিপ্লেতে পরিষ্কার দেখা যায়, স্লাইড ট্যাকল করার সময় বলে পা লাগিয়েছিলেন তিনি। অভিজ্ঞ ফ্রেড মাঠ ছাড়ায় ম্যাচ আরও সহজ হয়ে যায় পিএসজি’র কাজ। সুযোগের পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে অন্তিম লগ্নে নিজের দ্বিতীয় গোলটি তুলে নেন নেইমার। রাফিনহার পাস বক্সের মধ্যে ধরে অনায়াসে প্লেসিংয়ে স্কোরলাইন ৩-১ করেন তিনি। এই গ্রুপের অপর ম্যাচে লিপজিগ ৪-৩ গোলে হারিয়েছে ইস্তানবুল বাসাকসেহিরকে।