আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, বাম আমলে নিয়োগ হওয়া অনেক চিকিৎসকও জার্সি বদলে উত্তরবঙ্গ সিন্ডিকেটে চলে আসেন। সেই তালিকায় চিকিৎসক ছাড়াও বিএমওএইচ সহ অন্যান্য আধিকারিকরা রয়েছেন। তাঁরা দীর্ঘদিন একই জায়গায় পোস্টিং রয়েছেন। আন্দোলনকারী চিকিৎসক গৌরাঙ্গ প্রামাণিক বলেন, বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের গেস্টহাউসে বসেই সবকিছু ঠিক হতো। রাত পর্যন্ত সেখানে এই সিন্ডিকেটের লোকজন থাকতেন। কেউ তাঁদের বিরুদ্ধে যাচ্ছেন বলে মনে হলে তাঁরা পদক্ষেপ নিতেন।
আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা বলেন, তাঁদের দাবি মিথ্যা নয়। সেটা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখলেই কলেজ কর্তৃপক্ষ জানতে পারবে। মাঝেমধ্যে এখানে বাইরের লোকজনকেও দেখা যেত। কিন্তু বিরূপাক্ষ এবং অভীকের দাপটে কেউই মুখ খোলার সাহস দেখাতেন না। বিরূপাক্ষকে প্রায়ই নীলবাতি লাগানো গাড়িতে ঘুরতে দেখা যেত। সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। করোনার পর থেকে বিরূপাক্ষের দাপট বেড়ে যায়। তিনি মেডিক্যাল কলেজে ঢুকলেই আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হতো। এক বছর আগে তিনি কাকদ্বীপে বদলি হয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁকে রিলিজ দেওয়া হয়নি। খাতায় কলমে তিনি বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পোস্টিং ছিলেন। কিন্তু ডিউটি না করে রাজ্যের বিভিন্ন কলেজে ঘুরে বেড়াতেন বলে অভিযোগ। যদিও অ্যাটেনডেন্স রেজিস্টারে তিনি প্রতিদিনই উপস্থিত থাকতেন। সেটা কীভাবে হতো তা নিয়েও রহস্য দানা বেঁধেছে।