আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, পারিবারিক অশান্তির কারণেই তিনি খানকুল ছেড়ে বর্ধমানে এসে একা থাকতেন। শ্বশুরবাড়ির লোকজন আসতেন না। বাপেরবাড়ির কাউকে আসতে দেখা যায়নি। কাজের পর বাড়িতে থাকতেন। আর্থিক সংকটে ভুগছিলেন। তিনি আরও কয়েকটি বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করার পরিকল্পনা করেছিলেন। সেকথা অনেককেই বলেছিলেন। তবে অন্য বাড়িতে কাজ পাননি। ওই মহিলা তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কাউকে কিছু বলতেন না। কেউ কিছু বললে এড়িয়ে যেতেন। এক পুলিস আধিকারিক বলেন, ভাড়াবাড়ি থেকে মৃতার ভোটার এবং আধার কার্ড পাওয়া গিয়েছে। তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজনকে ঘটনাটি জানানো হয়েছে। ওই ভাড়াবাড়ির মালিক বলেন, চার মাস আগে এলাকারই এক ব্যক্তির মাধ্যমে তিনি যোগাযোগ করেন। আধার কার্ড জমা নেওয়ার পর বাড়ি ভাড়া দেওয়া হয়। প্রতিবেশীরা বলেন, ভাড়াবাড়িতে বাইরের কাউতে আসতে দেখা যায়নি। তাঁকে মাঝেমধ্যে চিন্তিত দেখাত। অনেকের কাছে ধারদেনা রয়েছে বলেও তিনি জানিয়েছিলেন। এসব কারণেই তিনি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন বলে তাঁরা মনে করছেন। যদিও পুলিস সবদিক খতিয়ে দেখছে। দরজা ভিতর থেকে আদৌ বন্ধ ছিল কিনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। দরজায় হালকা ধাক্কা দিতেই সেটি খুলে যায়।