গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
সংবাদদাতা, মানবাজার: চড়া রোদে পানীয় জলের হাহাকার। প্রশাসনকে জানিয়েও হয়নি সুরাহা। বাধ্য হয়ে পথ অবরোধে শামিল হলেন মানবাজার-২ ব্লকের বোরোর সিমটুনি গ্রামের বাসিন্দারা। শনিবার বেলা গড়াতেই মানবাজার বান্দোয়ান গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা অবরোধ করে ওই গ্রামের বাসিন্দাদের একাংশ বিক্ষোভ দেখায়। ঘণ্টা খানেকের অবরোধের জেরে ওই রাস্তায় যান চলাচল ব্যাহত হয়। পরে পুলিসি আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেন গ্রামবাসীরা। রাস্তায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সিমটুনি গ্রামে মাস খানেক ধরে পানীয় জলের সমস্যা দেখা দিয়েছে। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, প্রায় তিন মাস ধরে গ্রামের টাইম কলে নিয়মিত জল পড়ছে না। ফলে দূর থেকে পানীয় জল সংগ্রহ করতে হচ্ছে। চড়া রোদের মধ্যে দূর থেকে পানীয় জল আনতে খুবই অসুবিধা হচ্ছে। বিষয়টি প্রশাসনে জানানো হয়েছিল। তারপর থেকে ট্যাঙ্কে করে গাড়িতে করে গ্রামে জল পৌঁছে দিচ্ছিল ব্লক প্রশাসন। কিন্তু, কয়েকদিন ধরে জলের ট্যাঙ্ক নিয়মিত আসছে না। কখনও ছোট জলের ট্যাঙ্ক এলেও তীব্র গরমে পানীয় জলে পুরো গ্রামের চাহিদা পূরণ হচ্ছে না। গ্রামে পর্যাপ্ত নলকূপও নেই। ফলে গ্রামবাসীদের চরম কষ্টের মধ্যে পড়তে হচ্ছে। তাই এদিন বাধ্য হয়ে পথ অবরোধ করতে হয়েছে। এদিন রাস্তার উপর হাঁড়ি, কলসি রেখে অবরোধ করেন গ্রামবাসীরা।
অবরোধের জেরে মানবাজার-বান্দোয়ান রাস্তার দু’পাশে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। অবরোধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে পুলিস। কিছুক্ষণ পরই গ্রামে পৌঁছয় জলের ট্যাঙ্ক। প্রশাসনের তরফে নিয়মিত পানীয় জল সরবরাহের আশ্বাস মেলায় অবরোধ তুলে নেন গ্রামবাসীরা।
এদিন অবরোধকারীদের মধ্যে কয়েকজন মহিলা বলেন, এরকম তীব্র গরমের মধ্যে কেন গ্রামে প্রশাসন নিয়মিত পানীয় জল সরবরাহ করছে না বুঝতে পারছি না। তীব্র রোদে দূর থেকে জল বয়ে আনতে খুবই কষ্ট হচ্ছে। আমরা চাই প্রশাসন নিয়মিত গ্রামে জল সরবরাহ করুক।
মানবাজার-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বাসন্তী মাহাত বলেন, সিমটুনি গ্রামের কয়েকজন শুক্রবার ব্লক অফিসে এসেছিলেন। তাঁদের অভিযোগটি ব্লকের জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরকে দেখতে বলা হয়েছে। শনিবার অফিস ছুটি থাকায় বাড়িতে ছিলাম। অবরোধের বিষয়টি জানা নেই।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সিমটুনি গ্রামে মাস খানেক ধরে পানীয় জলের সমস্যা দেখা দিয়েছে। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, প্রায় তিন মাস ধরে গ্রামের টাইম কলে নিয়মিত জল পড়ছে না। ফলে দূর থেকে পানীয় জল সংগ্রহ করতে হচ্ছে। চড়া রোদের মধ্যে দূর থেকে পানীয় জল আনতে খুবই অসুবিধা হচ্ছে। বিষয়টি প্রশাসনে জানানো হয়েছিল। তারপর থেকে ট্যাঙ্কে করে গাড়িতে করে গ্রামে জল পৌঁছে দিচ্ছিল ব্লক প্রশাসন। কিন্তু, কয়েকদিন ধরে জলের ট্যাঙ্ক নিয়মিত আসছে না। কখনও ছোট জলের ট্যাঙ্ক এলেও তীব্র গরমে পানীয় জলে পুরো গ্রামের চাহিদা পূরণ হচ্ছে না। গ্রামে পর্যাপ্ত নলকূপও নেই। ফলে গ্রামবাসীদের চরম কষ্টের মধ্যে পড়তে হচ্ছে। তাই এদিন বাধ্য হয়ে পথ অবরোধ করতে হয়েছে। এদিন রাস্তার উপর হাঁড়ি, কলসি রেখে অবরোধ করেন গ্রামবাসীরা।
অবরোধের জেরে মানবাজার-বান্দোয়ান রাস্তার দু’পাশে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়। অবরোধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে পুলিস। কিছুক্ষণ পরই গ্রামে পৌঁছয় জলের ট্যাঙ্ক। প্রশাসনের তরফে নিয়মিত পানীয় জল সরবরাহের আশ্বাস মেলায় অবরোধ তুলে নেন গ্রামবাসীরা।
এদিন অবরোধকারীদের মধ্যে কয়েকজন মহিলা বলেন, এরকম তীব্র গরমের মধ্যে কেন গ্রামে প্রশাসন নিয়মিত পানীয় জল সরবরাহ করছে না বুঝতে পারছি না। তীব্র রোদে দূর থেকে জল বয়ে আনতে খুবই কষ্ট হচ্ছে। আমরা চাই প্রশাসন নিয়মিত গ্রামে জল সরবরাহ করুক।
মানবাজার-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি বাসন্তী মাহাত বলেন, সিমটুনি গ্রামের কয়েকজন শুক্রবার ব্লক অফিসে এসেছিলেন। তাঁদের অভিযোগটি ব্লকের জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরকে দেখতে বলা হয়েছে। শনিবার অফিস ছুটি থাকায় বাড়িতে ছিলাম। অবরোধের বিষয়টি জানা নেই।
